বিগত কয়েক বছরে নগরে সাতটি ছড়া ও জলাধারের আশপাশ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে (হাঁটাপথ) নির্মাণ করেছে সিটি করপোরেশন। সব কটি ওয়াকওয়ের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার। ওয়াকওয়েগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করতে নগরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা ঘুরতে আসেন। ছুটির দিনে ওয়াকওয়েতে থাকে বাড়তি ভিড়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ সকালে এসব ওয়াকওতে হাঁটেন। ছবিগুলো সম্প্রতি সিলেট নগরের সাগরদিঘিরপাড় ও গোয়াবাড়ি এলাকা থেকে তোলা।
নগরের সাগরদিঘিরপাড় এলাকার ছড়ার পাশে নবনির্মিত ওয়াকওয়ে। সাগরদিঘিরপাড় এলাকার ওয়াকওয়ে ধরে সকালে হাঁটেন অনেকে। ওয়াকওয়ের পাশে রাখা হয়েছে বসার ব্যবস্থা। ছড়ার পাড়ে এমন ওয়াকওতে হাঁটছেন একজন। সাগরদিঘিরপাড় এলাকা। সাগরদিঘিরপাড় ওয়াকওয়ের প্রবেশমুখে ফুলের সৌন্দর্য।গাছ না কেটে নির্মাণ করা হয়েছে সাগরদিঘিরপাড়ের ওয়াকওয়ে।দৃষ্টিনন্দন ফাঁকা ওয়াকওয়েতে স্কেটিং করছে এক শিশু।নগরের গোয়াবাড়ি এলাকার চা-বাগানের পাশে তৈরি করা ওয়াকওয়েতে ঘুরতে আসেন মানুষ।গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়ে ধরে হাঁটছেন দুই ব্যক্তি।চা–বাগানের পাশে দৃষ্টিনন্দন গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়ে।কালীবাড়ি এলাকায় আঁকাবাঁকা ওয়াকওয়েতে হাঁটছেন দুই তরুণ।তারাপুর চা-বাগান লাগোয়া গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়েতে ঝুলন্ত সেতুর আদলে তৈরি করা হয়েছে ছোট ব্রিজ।