খুলনা ও মোংলায় রয়েছে বেশ কয়েকটি সিমেন্ট কারখানা। সিমেন্ট তৈরিতে প্রয়োজন হয় ফ্লাই অ্যাশ নামক একধরনের ছাই। ফ্লাই অ্যাশ হলো কয়লা ব্যবহার করা হয়, এমন বয়লারের চিমনি থেকে ধোঁয়ার সঙ্গে বেরিয়ে আসা ছাই। এতে কার্বন ডাই–অক্সাইড, অ্যালুমিনিয়াম ডাই–অক্সাইডসহ প্রভৃতি রাসায়নিক উপাদান থাকে। জিপসাম সিমেন্ট জমাট বাঁধার সময়সীমা নিয়ন্ত্রণ করে। তাহলে এটুকু বোঝা যায়, এটি কোনোভাবে শরীরে প্রবেশ করলে শরীরের ওপর কতটা খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। শ্রমিকেরা ফ্লাই অ্যাশ লোড-আনলোডের সময় ব্যবহার করেন না কোনো সুরক্ষা। চোখ, নাক, কান দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে ফ্লাই অ্যাশ। খুলনার ৫ নম্বর ঘাট থেকে তোলা ছবি।