প্লাস্টিক ও সিরামিকের ভিড়ে হারাতে বসেছে মাটির তৈজসপত্র। মৃৎশিল্পীরা দিনরাত পরিশ্রম করে নিপুণ হাতে তৈরি করেন মাটির জিনিস। প্রথমে চাকে মাটি দেওয়া হয়। পরে কাঠের তৈরি মাস্তুল দিয়ে রোদে শুকাতে দেওয়া হয়। এরপর পোড়ানো হয় আগুনে। এভাবেই তৈরি হয় বিভিন্ন আকৃতির তৈজসপত্র। চট্টগ্রামের বাঁশখালীর সাধনপুর রুদ্ধপাড়া এলাকা ঘুরে ছবিগুলো তুলেছেন সৌরভ দাশ।