ভাসানচরমুখী রোহিঙ্গারা

মানসম্মত জীবনযাপন আর আধুনিক সুযোগ-সুবিধার কথা শুনে ভাসানচরের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের। তাই তো নতুন জীবনের পথে যাত্রা শুরু করলেন আরও রোহিঙ্গা। গতকাল শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম বোট ক্লাব থেকে তৃতীয় ধাপে চারটি জাহাজে করে ভাসানচরে গেছেন ১ হাজার ৭৭৮ জন রোহিঙ্গা। শিবিরের বদ্ধ পরিবেশে কাটিয়ে এখানে খোলামেলা পরিবেশ পেয়ে খুশি তাঁরা। উদ্বাস্তু জীবনে যেটুকু সহায়সম্বল আছে, তা নিয়েই তাঁরা ভাসানচরে এসেছেন। তাঁদের নিয়ে পাঁচ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা ভাসানচর এসেছেন। এখানে তাঁদের জন্য আয়-রোজগারের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌবাহিনীর কর্মকর্তারা।

বয়সজনিত অসুস্থতায় আক্রান্ত সৈয়দ হোসেন। দেখতেও পান না ভালোভাবে। তাই হুইলচেয়ারে করে তাঁকে আনছেন নৌবাহিনীর সদস্যরা।
নৌবাহিনীর জাহাজে খেলনা গাড়ি নিয়ে খেলছে এক শিশু।
ভাসানচর যেতে জাহাজে উঠছেন রোহিঙ্গারা।
জাহাজে ওঠার জন্য লাইনে অপেক্ষা।
ভাসানচরে আসার পর শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা।
আশ্রয়শিবির থেকে পোষা মুরগি সঙ্গে করে আনতে ভোলেনি তিন শিশু।
গাড়িতে উঠে চিন্তায় মগ্ন নুর আয়েশা।
ভাসানচরে ঘরের বারান্দায় আনন্দ-উচ্ছল শিশু।
ভাসানচরে ১ হাজার ৪৪০ টিনশেড ঘরের পাশাপাশি আছে ১২০টি সাইক্লোন সেল্টার।
জাহাজে করে ভাসানচরের দিকে যাত্রা।