বর্ষাকাল এলেই পানিতে পূর্ণ হয়ে যায় খাল-বিল, নদী-নালা। আর শিশু-কিশোরেরাও আনন্দে মেতে ওঠে বর্ষার নতুন পানিতে। বেলা হলেই এসব জলাধারের স্বচ্ছ পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে গ্রামের দুরন্ত শিশু-কিশোরেরা। বড়রাও যেন ফিরে যেতে চান সেই ফেলে আসা শৈশবের দুরন্তপনায়। উঁচু স্থান থেকে শিশুদের মতো লাফঝাঁপে কিছুক্ষণের জন্য তাঁরাও ফিরে গিয়েছিলেন মধুর শৈশবে। কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ, ২৯ জুলাই। ছবি: ওবাইদুল্লাহ অনিকনদীভাঙনের কবলে দিশেহারা পদ্মার তীরে বসবাস করা মানুষ। বেঁচে থাকার তাগিদে আরেক চরে ঘরবাড়ি স্থানান্তর করেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, সেখানেও বন্যার পানি। রাজ রাজেশ্বর, চাঁদপুর, ২৯ জুলাই। ছবি: মো. এনামুল হকহলুদ পাখার ফড়িংটি! এরা সাধারণত মশা এবং অন্য ছোট ছোট পোকামাকড় শিকারি। এদের সাধারণত পুকুর, হ্রদ, ঝর্ণা ও জলাভূমির আশপাশে দেখতে পাওয়া যায়। আউটধার গ্রাম, কাকনী, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ, ২৯ জুলাই। ছবি: মাহমুদুল হাসানপানিতে ভাসমান সবজি চাষ। কুমিল্লার তিতাস উপজেলা মোহনপুর গ্রামে আবদুল কাদির পানিতে ভাসমান সবজি চাষ করেছেন। বছরের ছয় মাস এলাকার জমিতে পানি থাকার কারণে কোনো ফসল উৎপাদন করা যায় না। প্রচুর কচুরিপানা থাকে জমিতে, জমিতে ভাসমান কচুরিপানাকে কাজে লাগিয়ে স্তূপ করে সেখানে বীজ লাগিয়েছেন। ছবি: মো. আতাউর রহমানহবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার ৩ নম্বর দেওরগাছ ইউনিয়নে শেকড় সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ঈদ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) বিকেলে দেওরগাছ আদর্শ বাজারে এ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ইউনিয়নের ৩৭টি দরিদ্র পরিবারের মধ্যে সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ছবি: কামরুল হাসান শাকিমকরোনার প্রাদুর্ভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে বিশ্ব। আবার বন্যায় দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের কয়েকটি জেলার কয়েক লাখ মানুষ কাজ হারিয়ে ও তাদের বাড়িঘর তলিয়ে গিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বগুড়ার চার উপজেলার লাখো মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় দুর্বিষহ সময় পার করছে। বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন খেলাঘর, ২০১৯ শিক্ষাবর্ষের এসএসসি ব্যাচের সেবাধর্মী সংগঠন ‘লুব্ধক নাইনটিন’, ২০২১ শিক্ষাবর্ষের এসএসসি ব্যাচ ‘শতদ্রু’২১’ এবং ক্রিকপ্লাটুনের শিক্ষার্থীরা। ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় ১৫০ পরিবারের মধ্যে শুকনা খাবার, ওষুধ এবং নারী সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা। ছবি: মো. শাহনেওয়াজ শিহাবপায়রা, ইলাশ পুর, ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট, ২৭ জুলাই। ছবি: শাহজাহান আহমদসোনালি আঁশ হাতে সোনার মানুষ। ভবানীশংকর, কালকিনি, মাদারীপুর, ২৭ জুলাই। ছবি: ফয়সাল আহমেদনদীর তাজা ইলিশ বিক্রি করছেন দুজন মাছ ব্যবসায়ী। সখীপুর বাজার, শরীয়তপুর, ২৮ জুলাই। ছবি: আসিফ আহমেদগাল্লি বিল। ফেঞ্চুগঞ্জ রেলস্টেশন, সিলেট, ২৭ জুলাই। ছবি: ছামি হায়দারক্রেতাশূন্য হাটে এ যেন শুধুই প্রদর্শনী। এ গরুর দাম হাঁকিয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার। তবে বিক্রেতার দাবি, করোনাভাইরাস ও লাম্পি অসুখ না এলে এটির দাম আরও অনেক বেশি হতে পারত। কিন্তু সকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামলেও অবিক্রীত থেকে গেল আজকের (২৫ জুলাই) হাটের সবচেয়ে বড় আকর্ষণটি। ছবিটি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার হাট থেকে তোলা। ছবি: বিনায়েক রহমানপুকুর থেকে হাঁস নিয়ে বাড়ি ফিরছেন গৃহিণী। সিরাজগঞ্জ সড়ক, সিরাজগঞ্জ, ২৭ জুলাই। ছবি: সজীব খান রিগানএই ফুলটা দেখেনি এমন মানুষ পাওয়া খুবই কঠিন। সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় এটাকে বলা হয় ‘ছইতে মরা’। এই ফুলের একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে কেউ তাকে স্পর্শ করামাত্রই পুরো গাছটি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। যার দরুন এর নাম করা হয় ‘লজ্জাবতী’। এটাকে আমরা সবাই লজ্জাবতী হিসেবেই চিনি। ছবিটি মৌলভীবাজার পৌরসভা এলাকা থেকে গত সোমবার তোলা হয়েছে। ছবি: কামরান আহমদকরোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার মধ্য লকডাউনকে স্বস্তিদায়ক করার জন্য ফুটবল খেলায় মেতে উঠেছে কিছু ফুটবলপ্রেমী তরুণ। হাবিব উল্যা কলেজমাঠ, সখীপুর, শরীয়তপুর, ২৭ জুলাই। ছবি: আসিফ আহমেদকরোনার সময়ে গ্রামের স্তব্ধ বিদ্যালয়। বাদচহেড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাপাহার, নওগাঁ, ২৭ জুলাই। ছবি: জি এ ফয়সালকরোনাকালে বাধা পড়েছে জনজীবনে, অঙ্কুরিত করলা গাছ নয়। উপশহর, যশোর, ২৭ জুলাই। ছবি: অধীশ দাশকরোনার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের ‘স্কুল মিল’ কার্যক্রম বন্ধ। কিন্তু তাদের কয়েক মাসের জমানো বিস্কুট ও খাবার রান্নার উপাদান (চাল, ডাল, তেল) ২৭ জুলাই দেওয়া হয়। বিদ্যালয়টি স্বরূপে ফিরেছে। গড়িয়ানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালুখালি, রাজবাড়ী, ২৭ জুলাই। ছবি: শামিম মিয়াগরম থেকে বাঁচাতে গরুটির গায়ে সামান্য পানি ঢেলে দিচ্ছেন বিক্রেতা। তেবাড়িয়া হাট, নাটোর, ২৭ জুলাই। ছবি: মো. আলভী শরীফস্কুল–কলেজ সব বন্ধ, এই সময়ে মাছ ধরার মতো শৌখিনতা কেউ হাতছাড়া করতে চাইবে না! তেমনি একজন শখের বশে জাল দিয়ে মাছ ধরছেন পাশের পদ্মা নদীর শাখা থেকে। তাহেরপুর, খোকসা, কুষ্টিয়া, ২৮ জুলাই। ছবি: শাহরিয়ার সুমন