ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার আছিম ইউনিয়ন পরিষদের পাশের পাকা সড়কের দৃশ্য এটি। কি গ্রীষ্মকাল আর বর্ষাকাল, কোনো কালেই সংস্কারের নাম নেই। আছিম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আরফানের মোড় পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা এমন খানাখন্দে ভরা, আর একটু বৃষ্টি হলেই এলাকার মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। একেকটা খানাখন্দ পরিণত হয় যেন মৃত্যুকূপে পাশাপাশি প্রতিনিয়তই ছোট-বড় দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় যানবাহনে চলাচলরত মানুষের। ছবিটা আজ শনিবার (২৫ জুলাই) উপজেলার আছিম ইউনিয়ন পরিষদের সামনে থেকে তোলা। ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদজীবনতরি। জামবিল, হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ, ২৫ জুলাই। ছবি: ইমতিয়াজ হাসান রিফাতসোনালি আঁশ পাটের বোঝা নিয়ে বাড়ি ফিরছেন এক কৃষক। ছবিটি রাজবাড়ী জেলার কালুখালী থেকে শনিবার তোলা। ছবি: সোহেল রানারাজধানীর রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ। কারওয়ান বাজার, ঢাকা, ২৫ জুলাই। ছবি: মানসুরা হোসাইনগ্রামীণ এই খেলা গ্রামে চলে আসছে শত শত বছরে ধরে। এসব গ্রামীণ খেলা আমাদের সংস্কৃতির পরিচায়ক। তবে দিন দিন মাঠের অভাবে খেলাধুলা থেকে শিশুরা আজ দূরে। তবে আমরা চাই আমাদের শিশুরা বেড়ে উঠুক হাসিখুশি আর আনন্দে। খামারহাটি, পূর্বধলা, নেত্রকোনা, ২৫ জুলাই। ছবি: পারভেজ আহমেদ ইমনঅশান্ত পৃথিবীর নির্মম পরিস্থিতির মাঝে এক ফোঁটা শান্তির অপেক্ষায় নগরবাসী। এই শান্তির প্রতীক পায়রা জোড়ার মতো ভালোবাসা নেমে আসুক এই শহরে। আবার হাসবে মানুষ, ভালোবাসবে এই পৃথিবীকে। রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর, ২৩ জুলাই। ছবি: হিমেল সিদ্দিকীবর্তমানে এই করোনার পরিস্থিতিতে দেশের খাদ্যশস্যের ভান্ডার সচল রাখতে একসঙ্গে যুদ্ধ করে যাচ্ছেন আমাদের সোনার ফসলের কারিগর কৃষক ভাইয়েরা। বীজতলার কাজ সম্পন্ন করে এখন শুধু সোনার ফসল ফলানোর জন্য ধানের চারা রোপণের অপেক্ষা মাত্র। মুন্সিবাজার এলাকা, রাজনগর উপজেলা, মৌলভীবাজার, ২৩ জুলাই। ছবি: মান্না দাসহাকালুকি হাওর, ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট, ২৩ জুলাই। ছবি: ছামি হায়দারমানুষ বয়সের দিক থেকে বড় হলেও তাঁদের মনটা পড়ে থাকে শৈশবে ফেলে আসা সেই সোনালি অতীতে। মনের দিক থেকে তাঁরা এখনো ছোট্ট। ছোট ছেলেমেয়েদের কালাগাছের ভেলায় ভেসে বেড়ানো দেখে তাঁদেরও ইচ্ছা হলো কালাগাছের ভেলায় ভেসে বেড়ানোর। গোপীনাথপুর, ছোনটিয়া বাজার, জামালপুর, ২৫ জুলাই। ছবি: মঞ্জুরুল ইসলাম আকন্দকর্ণফুলী নদীর পাশ দিয়ে নির্মিত রাস্তার ওপর শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ফুটবল খেলছে ছেলেরা। করোনার সময়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার মধ্যেও নদীর ধারের মনোরম পরিবেশে ঘোরাঘুরি ও খেলাধুলার মধ্যে মানসিক প্রশান্তি মেলে। কর্ণফুলী নদীর তীরে নির্মিতব্য রাস্তা, কল্পলোক আবাসিক, বাকলিয়া থানা, চট্টগ্রাম, ২৪ জুলাই। ছবি: জুবায়ের আহমেদ।ভৈরব নদে গোধূলি বিকেল। রোজই সূর্যাস্তের সময় মেঘে ঢাকা এমন সুন্দর দৃশ্য লক্ষ করা যায়। বিশ্বনাথপুর, মুজিবনগর, মেহেরপুর, ২৫ জুলাই। ছবি: রাজু আহমেদজবা ফুল। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, ৩০ জুন। ছবি: এস.বি. বাঁধনবাসার ছাদে এসে প্রতিদিন অন্যের ঘুড়ি ওড়ানো দেখে নিজেরও ঘুড়ি ওড়াতে ইচ্ছে করে। জীবনে প্রথমবার তার ঘুড়ি ওড়ানো, তাই অনুভূতিটা একেবারেই নতুন ও অন্য রকম। কত সুন্দর এই শৈশবের দিনগুলো। কালিগঞ্জ, ঝিনাইদহ, ২৪ জুলাই। ছবি: সাহেদ কবীর লিমনবেলা শেষে সূর্যের শেষ হাসি মিলিয়ে যাচ্ছে সন্ধ্যার আবছা মায়ায়। তাহেরপুর, খোকসা, কুষ্টিয়া, ২৪ জুলাই। ছবি: শাহরিয়ার সুমনঈদ এলেই গ্রামের মেঠোপথের ধারে দেখা মেলে গুটিকয়েক শিশু-কিশোর ছেলেকে স্টিকার, কার্ড, খেলনা নিয়ে মাদুর বিছিয়ে বসে পড়া। শৈশবের দুরন্তপনায় এই ভ্রাম্যমাণ ছোট ছোট দোকান তাদের সবচেয়ে বড় আনন্দের উৎস। শেখের গাঁও, মেঘনা, কুমিল্লা, ২৪ জুলাই। ছবি: রাব্বি হাসানবর্ষা মৌসুম এলে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ততা বাড়ে কারিগরদের। ছত্তিশ গ্রাম, ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট, ২৪ জুলাই। ছবি: ছামি হায়দারচলছে সোনালি আঁশ কাটার মৌসুম। সরকারি পাটকলগুলো বন্ধ, কৃষকের মুখের হাসি কি চওড়া হবে এবার? তাহেরপুর, খোকসা, কুষ্টিয়া, ২৪ জুলাই। ছবি: শাহরিয়ার সুমনএকটি রক্তিম সূর্য। একটি নতুন দিনের সূচনা। ডালপা, বাঙ্গরা বাজার, মুরাদনগর, কুমিল্লা, ২৪ জুলাই। ছবি: মো. রাকিব হোসেনটানা বৃষ্টির কারণে চারদিক পানিতে থই থই করছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দেশের হাজার হাজার মানুষ। পানি যেন অনেকের কাছে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। কিন্তু বর্ষার পানি পেয়ে গ্রামের এই দুরন্তপনা শিশুদের সে কি বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস! আউটধার গ্রাম, কাকনী, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ, ২৪ জুলাই। ছবি : মাহমুদুল হাসানবৃষ্টিতে খেলার মাঠ কাদা হয়ে গেছে, তাই বলে কি খেলা থেমে থাকবে। গ্রামগঞ্জে এমন দৃশ্য দেখা যায় এই বর্ষার মৌসুমে। ফিলিপনগর, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া, ২৪ জুলাই। ছবি: কায়সার আহমেদকোঁচ/টেঁটা হাতে লক্ষ্য স্থির করে হাঁটুপানিতে দাঁড়িয়ে আছেন একজন শখের মাছ শিকারি। সর্বদা নজর রাখছেন মাছের গতিবিধির ওপর। বর্ষার পানিতে থইথই করছে লোকালয়। খাল, বিল, নদী, পুকুর সব তলিয়ে একাকার হয়ে গেছে। ভেসে গেছে মাছ চাষের পুকুর। নানান প্রজাতির দেশি-বিদেশি মাছের দেখা মিলছে বর্ষার পানিতে। মাছে-ভাতে বাঙালি—এই প্রবাদবাক্যে নদীমাতৃক এই বাংলার মানুষকে এক কথায় চিহ্নিত করা হয়। কালের বিবর্তনে সেই অবস্থা এখন আর তেমন না থাকলেও বাংলার নদীনালায় মাছের কমতি নেই। তেমনি মৎস্য শিকারেরও রয়েছে হাজার বছরের আবহমান বাংলার বৈচিত্র্যপূর্ণ ঐতিহ্য। কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ, ২৪ জুলাই। ছবি: ওবাইদুল্লাহ অনিক