করোনাভাইরাসে সংক্রমিত শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা সম্প্রতি প্রতিদিনই রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। লঞ্চে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ভাড়া বাড়ানো হয়েছে ৬০ শতাংশ। ট্রেনেও যাত্রীদের নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় লঞ্চ ও ট্রেনে মানা হচ্ছে না নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব। যাত্রীদের অনেকেই মুখে ব্যবহার করছেন না মাস্ক। এতে করোনায় সংক্রমণের মাত্রা লাগাম ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে। বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন এলাকার লঞ্চঘাট ও রেলস্টেশনের চিত্র।
সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিতে বলা হলেও তা মানছে না লঞ্চমালিক কর্তৃপক্ষ। বরিশাল লঞ্চঘাটের একটি লঞ্চেলঞ্চে যাত্রী নিতে কর্মচারীদের টানাটানি। সন্ধ্যায় বরিশাল লঞ্চঘাটেস্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে কিছু লঞ্চে বসানো হয়েছে জীবাণুনাশক টানেল। বরিশাল লঞ্চঘাটেবাসে যাত্রী কমিয়ে ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। তাই ট্রেনে অপেক্ষাকৃত ভিড় বেশি। রংপুর রেলওয়ে স্টেশনেবাস ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ট্রেনে চলাচল করতে মানুষের ভিড়। রংপুর রেলওয়ে স্টেশনেময়মনসিংহে ট্রেনে চলছে নির্ধারিত আসনের বেশি যাত্রী পরিবহন। স্ট্যান্ডিং টিকিট নিয়ে অনেকে চলাচল করছেন। ময়মনসিংহ রেলস্টেশনের মহুয়া এক্সপ্রেস ট্রেনেযাত্রীদের কেউ কেউ ব্যবহার করছেন না মাস্ক। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনেকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের ভেতরে এবং বাইরে ছিটানো হচ্ছে জীবাণুনাশকস্বাস্থ্যবিধি মানতে হ্যান্ড মাইকে সরকারি নির্দেশনা জানানো হচ্ছে যাত্রী ও লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে। ঢাকার সদরঘাটেঅর্ধেক যাত্রী নেওয়ার নির্দেশনা সত্ত্বেও মানছেন না লঞ্চমালিকেরা। ঢাকার সদরঘাটে চাঁদপুরগামী লঞ্চেকরোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় প্ল্যাটফর্মে প্রবেশমুখে যাত্রীদের হাতে স্যানিটাইজার দেওয়া হচ্ছে। চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে