অযত্নে পড়ে আছে স্বাধীনতা চত্বর

মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠর পরিচয় ও তাঁদের বীরত্বগাথার ফলক নিয়ে ১৯৯৯ সালে স্বাধীনতা চত্বর নির্মাণ করা হয়। চত্বরের ভেতরে সাত শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম মতিউর রহমান, সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, সিপাহি হামিদুর রহমান, ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ, মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ও ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদের নামে আলাদা ফলক থাকলেও তার বেশির ভাগই এখন অযত্নে পড়ে আছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে মিরপুর ১৪ স্বাধীনতা চত্বর থেকে ছবি তুলেছেন সাবিনা ইয়াসমিন।

স্বাধীনতা চত্বরের মূল ফটকেই ময়লার স্তূপ
স্বাধীনতা চত্বরের মূল ফটকেই ময়লার স্তূপ
অযত্নে পড়ে আছে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ফলক।
 অযত্নে পড়ে আছে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ফলক।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিনের ফলকের সামনেও একই অবস্থা।
সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের ফলকে তাঁর নামটাও পড়া যায় না।
শিশুদের খেলাধুলা চলে এখানে। ফলক থাকে অযত্নে।
কর্তৃপক্ষের নজরদারি নেই।
ফলক পড়ে আছে অযত্নে।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম মতিউর রহমানের ফলকে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ নেই।
স্বাধীনতা চত্বরে রক্ষণাবেক্ষণের অভাব।