করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মাত্রা বাড়তে থাকায় সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় নানা রকম বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। অনেক জেলায় চলছে লকডাউনও। তবে রাস্তাঘাট, বাজার সব জায়গাতেই জনসাধারণের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীনতা, অসচেতনতা ছিল চোখে পড়ার মতো। ১৩ জুনের চিত্র।
সংক্রমণ প্রতিরোধে খুলনা জেলায় বিধিনিষেধ সত্ত্বেও বিকেল পাঁচটার পর দোকানপাট খোলা ছিল। ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে নেই সচেতনতা। সন্ধ্যা ছয়টা, ডাকবাংলা, খুলনাকঠোর বিধিনিষেধ চলাকালে স্বাস্থ্যবিধি মানতে সচেতনতা বাড়াতে হ্যান্ডমাইকে আহ্বান জানাচ্ছেন এক স্বেচ্ছাসেবী। দড়টানা মোড়, যশোরকরোনায় আক্রান্ত শামসুন নাহারের শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে রাজশাহী নগরের দাশপুকুর এলাকা থেকে জরুরি ভিত্তিতে আনা হয় হাসপাতালে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহীটিসিবির ট্রাকের সামনে নেই সামাজিক দূরত্ব। মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বর, রাজশাহীকঠোর বিধিনিষেধ জারির কথা বলা হলেও মাঠের চিত্র ভিন্ন। সংক্রমণের ঝুঁকি থাকার পরও সাধারণ মানুষ নানা অজুহাতে বের হচ্ছেন বাইরে। পুলিশের সামনে দিয়ে যানবাহন ও সাধারণ মানুষের ছিল অবাধ চলাচল। দড়াটানা মোড়, যশোরভিড় এড়িয়ে হাসপাতালের জানালা দিয়ে রোগীর প্রয়োজনীয় জিনিস দিচ্ছেন এক স্বজন। খুলনা ১০০ শয্যাবিশিষ্ট ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতাল, খুলনাএসেছেন করোনা পরীক্ষা করতে। কিন্তু নেই সামাজিক দূরত্ব মানার বালাই। এ কারণে বাড়ছে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা। খুলনা ১০০ শয্যাবিশিষ্ট ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতাল, খুলনালকডাউন চলছে। এরপরও সড়কে মানুষের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়ক, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়াম, রাজশাহী