আম্পানের আঘাতে ভেঙে যায় উপকূলের অনেক বাসিন্দার ঘরবাড়ি
আম্পানের আঘাতে ভেঙে যায় উপকূলের অনেক বাসিন্দার ঘরবাড়ি

বিধ্বংসী আম্পান

ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে কোথায় আঘাত করবে ‘আম্পান’—গত বছরের ১৬ মে এই শিরোনামে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। এর চার দিন পর অর্থাৎ ২০ মে বিকেল ৪টা থেকে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম শুরু করে আম্পান। এই ঘূর্ণিঝড়ে খুলনা ও সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকার চিত্র উঠে এসেছে ছবির গল্পে। ছবি: সাদ্দাম হোসেন

২০২০ সালে বিকেলে আম্পান আঘাত শুরু করলে ঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ছোটে সাধারণ মানুষ
আম্পানের আঘাতে ভেঙে যায় উপকূলের অনেক বাসিন্দার ঘরবাড়ি
বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় কপোতাক্ষর তীরবর্তী এলাকা
বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় কপোতাক্ষর তীরবর্তী এলাকা
উপড়ে যায় সুন্দরবনের অনেক গাছ
আম্পান শেষ হলেও মানুষের দুর্ভোগ শেষ হয়নি। তিন মাস পরও জোয়ারে যখন পানি ওঠে, তখন সাধারণ মানুষ ছোটে আশ্রয়কেন্দ্রে
আম্পানের আঘাতের তিন মাস পরও ফিরতে পারেননি নিজ বাড়িতে, অনেকে থাকতেন আশ্রয়কেন্দ্রে
ঝড়ের আঘাতে ভেঙে গেছে বাড়ি। আর বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় জোয়ারের পানিতে সেই প্লাবিত বসতবাড়িতে থাকতে না পেরে সাতক্ষীরার প্রতাপনগরের একটি পরিবার পাড়ি জমায় শহরে
চলছে ভেঙে যাওয়া বাঁধ মেরামতের কাজ
ঝড়ে বিধ্বস্ত এলাকায় বসবাসে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ
ঝড় থেমে গেছে। কিন্তু উপকূলের অনেকেই এখনো রয়ে গেছেন বাঁধে। তাঁদের ফসলি জমি, বাড়ি এখনো পানির নিচে। তাঁরা জানেন না, কবে নিজের ভিটায় ফিরতে পারবেন