দূষণ–দখলে জেরবার কর্ণফুলী

ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মমিত জেলার শৈতা গ্রাম (লুসাই পাহাড়) থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পতেঙ্গার কাছে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে কর্ণফুলী নদী। এই নদীর মোহনাতে বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর অবস্থিত। এই নদীর দৈর্ঘ্য ৩২০ কিলোমিটার। তবে এই বিশাল নদীর ব্যস্ততার বেশির ভাগ চট্টগ্রাম শহরের অংশে। পাখির চোখে দেখলে মনে হবে শহরটা যেন সৃষ্টি হয়েছে এই নদীকে ঘিরে। তবে সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দূষণ আর দখল। কালো বর্জ্য, পলিথিন ও পলিমাটিতে জমা চর তিলে তিলে শেষ করছে এই নদীকে। এরপরও এই নদীকে ঘিরে চলছে নানা কর্মযজ্ঞ। ফলে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছে এই কর্ণফুলী নদী। নদীটির নানা রূপ ক্যামেরায় বন্দী করেছেন সৌরভ দাশ

কর্ণফুলী নদীর তীরে গড়ে ওঠা চট্টগ্রাম শহরের একাংশ।
কর্ণফুলী নদীর তীরে গড়ে ওঠা চট্টগ্রাম শহরের একাংশ।
এই নদীতে এখনো দেখা মেলে সাম্পানের।
খাল দিয়ে নদীর পানিতে পড়ছে কালো বর্জ্য।
নদীর বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পলিথিনের স্তর।
জাহাজ থেকে ফেলা পোড়া তেল ভাসছে নদীর পানিতে।
নদীর তীরে এভাবে গড়ে উঠছে অসংখ্য স্থাপনা।
দূষিত কালো পানির ওপর ভেসে চলা নৌকা।
নদীটির বিভিন্ন স্থানে চলছে খননকাজ।
এখনো বিভিন্ন সময় এই নদীতে দেখা মেলে ডলফিনের।  
নদীর চট্টগ্রাম বন্দর অংশে সূর্যাস্ত দেখা দেয় এমন রূপে।