চিঠিপত্র

কুতুবদিয়ায় টেকসই বেড়িবাঁধ চাই

টেকসই বেড়িবাঁধ

কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত কুতুবদিয়া দ্বীপটি বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এই দ্বীপে উন্নত মানের বেড়িবাঁধ না থাকায় প্রতিবছর বর্ষাকালে বন্যা-জলোচ্ছ্বাস, ঝড়-তুফানসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হতে হয় জনসাধারণের। বন্যার টইটম্বুর পানিতে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, বাজার ও স্কুল-কলেজ ভাসতে থাকে। এ নিয়ে কুতুবদিয়াবাসী সব সময় আতঙ্কের মধ্যে থাকে।

বর্ষাকালে এ দ্বীপকে দেখলেই যেন মনে হবে এটি একটি হাওর অঞ্চল। এখানে বসবাস করতে মানুষের জনজীবনে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এ দ্বীপের উন্নয়নের জন্য বিগত সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে বাজেট রাখা হলেও তা কার্যকর হয়নি। বিগত সরকারের আমলে কিছুটা উন্নতির দেখা মিললেও তা হয়েছে কেবল লোক দেখানোর অর্থে। বেড়িবাঁধ তৈরি করা হয়েছে বালুর বস্তা দিয়ে।

তাই কুতুবদিয়াবাসীর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে প্রত্যাশা, এ দ্বীপের উন্নয়নের জন্য বিগত সরকারের আমলে যে টাকা বাজেট রাখা হয়েছিল, তা যেন সুষ্ঠুভাবে এ দ্বীপের উন্নয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। এ দ্বীপের চারপাশে টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী বেড়িবাঁধ চাই।

আব্দুল্লাহ নাজিম আল মামুন

শিক্ষার্থী

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

রাস্তার মেরামত করা চাই

দিলারপুর—এটি নরসিংদী জেলার অন্তর্গত নজরপুর ইউনিয়নের একটি স্বনামধন্য গ্রাম। শিক্ষাদীক্ষা থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক পরিবেশ ইত্যাদি সবকিছুর জন্য যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে আমাদের এই গ্রামের। কিন্তু আফসোসের বিষয় হচ্ছে, অন্যান্য গ্রামে রাস্তাঘাটের যথেষ্ট সংস্কার হলেও আমাদের গ্রামটি উন্নয়নের দিক থেকে তুলনামূলক অনেক পিছিয়ে রয়েছে।

২০১৯ সালে একবার রাস্তাঘাট পুনর্নির্মাণ করা হলেও ২০২৪ সালে এসে এর অবস্থা প্রায় ভঙ্গুর। এর দরুন নিয়মিতই ছোট-বড় অনেক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে এ রাস্তায়। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে দিলারপুর গ্রামের রাস্তাঘাট নতুন করে সংস্কার করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

ফাহিম হাসনাত

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।