এই সপ্তাহের মূল আলোচনা ছিল ওয়েলথ এক্সের নতুন প্রতিবেদন। ‘বড়লোক’ বৃদ্ধির হারে আমরা বিশ্বে ‘তৃতীয়’ হয়েছি১। এর আগে বিশ্বের ‘অতি বড়লোক’ বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম হয়েছিলাম২। এখন আবার বিশ্বব্যাংক বলছে, অতি গরিবের তালিকায় আমরা ‘পঞ্চম’৩। আরও একটা খবর হচ্ছে, এই মুহূর্তে ‘বড় অর্থনীতি’র তালিকায় আমরা বিশ্বে ৪১তম। ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৪তম হবে বাংলাদেশ। গড়ে ৭ শতাংশ হবে জিডিপি৪। পাশাপাশি আরও কিছু খবর দেখছি। পাঁচ বছরে পোশাকশ্রমিকদের বেতন বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা৫। বেগুনের দাম কেজিতে দুই টাকা: কৃষক ঋণগ্রস্ত, কোল্ড স্টোরেজ নেই। গত ১২ বছরে ৩৬ হাজার প্রবাসী শ্রমিকের কফিন এসেছেন ঢাকায়। ঋণের বোঝা আর ভয়াবহ মানসিক চাপ বেশির ভাগ মৃত্যুর কারণ৬।
চুইয়ে পড়ে কি অর্থনীতি?
আমরা অর্থনীতিতে পড়েছি, অর্থনীতির আকার বাড়লে তার একাংশ নিচের দিকে ‘চুইয়ে’ পড়ে। কর্মসংস্থান তৈরি হয়। এই ‘ট্রিকেল ডাউন’ বা চুইয়ে পড়া অর্থনীতির পক্ষে-বিপক্ষে একসময় ইকোনমিক টাইমসে বিতর্ক করতেন ভারতের দুই বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ। জগদীশ ভগবতী বলতেন, প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি বাড়লে রাষ্ট্রের সক্ষমতা তৈরি হয়, কর্মসংস্থান তৈরি হয়। অমর্ত্য সেন বললেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, পুষ্টি ও বিচারিক কাঠামোতে বিনিয়োগ না করে শুধু ওপরের দিকে সম্পদ গড়লে অর্থনীতিটা ওপরের দিকেই আটকে থাকে। এই বিতর্কের মাঝখানে যোগ দিয়েছিলেন আরেক ভারতীয় অর্থনীতিবিদ পার্থ দাসগুপ্ত। তিনি বললেন, সেন বা ভগবতী কেউ প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতার বিষয়টি সামনে আনেননি। সীমিত সম্পদের দেশে সর্বসাধারণের নদীনালা-বনভূমি-জলাশয়-কৃষিজমি বিপর্যস্ত করেই জিডিপির আকার বাড়ে। কাজেই এসব ভয়াবহ ক্ষতির হিসাব থাকতে হবে জিডিপিতে।
ভারতে ট্রিকেল ডাউন থিওরির অসারতা প্রমাণিত হয়েছে বহু বছর আগেই। দুই দশকে তিন লাখ কৃষকের আত্মহত্যা, কয়েক কোটি মানুষের উচ্ছেদ, শীর্ষ ধনীর তালিকায় বিশ্বে চতুর্থ আর ‘হাঙ্গার ইনডেক্স’-এ বিশ্বে ১০৩তম—এসব সীমাহীন বৈষম্যের পরিসংখ্যান প্রতিবছরই প্রশ্নবিদ্ধ করে ভারতের জিডিপিকে। আমাদের এখানে জিডিপি বাড়ছে, পাশাপাশি বেকারের সংখ্যাও দ্বিগুণ হয়েছে৭, আবার হু হু করে বড়লোকও বাড়ছে। একদিকে পরিসংখ্যান বলছে দারিদ্র্য কমছে, আরেক দিকে সীমিত সম্পদের দেশে কৃষকের জমি, রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের টাকা আর প্রকল্প-বরাদ্দের একাংশ আত্মসাৎ করে, অর্থাৎ সম্পদের ‘জনগণের অংশটুকু’ চুরি করেই বড়লোক তৈরি হচ্ছে। একদিকে সবচেয়ে ধনী ৫ শতাংশের আয় বেড়েছে ৫৭ শতাংশ, অন্যদিকে সবচেয়ে গরিব ৫ শতাংশের আয় কমেছে ৫৯ শতাংশ (২০১১-১৬)! এটা সিপিডি বা টিআইবির গবেষণা নয়। স্বয়ং সরকারি প্রতিষ্ঠান বিবিএসের পরিসংখ্যান৮।
মেগা প্রকল্প আর হারিয়ে যাওয়া মানুষ
দেশে জিডিপির উল্লেখযোগ্য অংশজুড়ে আছে সরকারের মেগা প্রকল্পের ব্যয়। আর একেকটি মেগা প্রকল্পের উত্থানের পেছনে আছে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি হারানো মানুষের একেকটি মেগা দুঃখ-উপাখ্যান। পায়রা বন্দর আর বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে এখন পর্যন্ত সাড়ে সাত হাজার একর জমি অধিগ্রহণ হয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে উচ্ছেদ হবে ২০ হাজার মানুষ৯। বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কৃষকের পাকা ধানের খেতে বালু ভরাট করে শত শত মণ ধান নষ্ট করে জমি কেড়ে নেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে১০। মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে এলএনজি টার্মিনাল, সমুদ্রবন্দর, আর দুটি কয়লা প্রকল্প মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার একর কৃষিজমি হারিয়েছে কৃষক। দুই প্রকল্পের মাঝখানে আটকে পড়া ৭০ থেকে ৮০ হাজার মানুষও উচ্ছেদ-আতঙ্কে আছে১১। রামপাল কয়লা প্ল্যান্টের কারণে প্রায় তিন হাজার সংখ্যালঘু পরিবার১২ জমি হারিয়ে কে কোথায় হারিয়ে গেছে, সেই খবর কে রাখে। এসব এলাকার স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে আলাপ করলেই বোঝা যায়, ক্ষতিপূরণের নামে কী অদ্ভুত প্রহসন চলে এই দেশে১৩। তার ওপর কায়েম হয়েছে ভয় ও ত্রাসের রাজত্ব। রামপাল, পায়রা, মাতারবাড়ী সবখানেই।
২০০৬ সালে ফুলবাড়ীর ১৪ হাজার একর ফসলি জমিতে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের পরিকল্পনা করেছিল তৎকালীন বিএনপি সরকার। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এলাকার অগণিত জলাশয়, কৃষিজমি, আর সেচ ক্যানেল হারিয়ে যেত, দীর্ঘ মেয়াদে বসতভিটা হারাতো দেড় লাখ মানুষ১৪। এই মেগা প্রকল্পের পরিকল্পনাটিও হয়েছিল ‘ডেভেলপমেন্ট’-এর নামেই। বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) গুলিতে তিনজন নিহত হলে ফুলবাড়ীর মানুষের প্রবল আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা। বলেছিলেন, ‘সম্পদ রক্ষা’র আন্দোলনে ফুলবাড়ীর জনগণের সঙ্গে আছে আওয়ামী লীগ১৫। অথচ বর্তমান সরকারের আমলে কয়লা প্ল্যান্টের কবল থেকে জমি বাঁচাতে গুলি খেয়ে মরে গেছে বাঁশখালীর চার লবণচাষি (১৬)। দেশজুড়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলের নামে ফসলের মাঠে লাল পতাকা লাগিয়ে কী পরিমাণ কৃষিজমি জোরপূর্বক অধিগ্রহণ করা হয়েছে, তার খবর কে রাখে১৭?
এ তো সেই কলোনিয়াল আমলের উন্নয়ন! পূর্ব বাংলার চা, পাট আর কলকারখানার মুনাফা লুটে তিলোত্তমা হয়েছিল পশ্চিমের কলকাতা এবং আরও পশ্চিমের ইসলামাবাদ। ভারত থেকে ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ লুটে শিল্পবিপ্লব হয়েছিল ব্রিটেনে। কালো মানুষকে দাস বানিয়ে গড়ে উঠেছিল ভার্জিনিয়ার তুলাশিল্প। ঠিক তেমনই আজও এক অঞ্চলের ভূমি গ্রাস করে, বিল-বাঁওড়-বীজতলা-বনভূমি ছারখার করে, গেরস্ত-কৃষককে দিনমজুর বানিয়ে তৈরি হয় বড় অর্থনীতির সিঁড়ি।
মেগা প্রকল্পের খরচ/ঋণ
এই তথ্য এখন কারও অজানা নয় যে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প/মহাসড়কের ব্যয় সারা পৃথিবীর মধ্যে শীর্ষে। ভারতে কিলোমিটারপ্রতি ১০ কোটি টাকায় নির্মিত হচ্ছে চার লেনের নতুন মহাসড়ক। চায়নাতে লাগছে ১৩ কোটি, ইউরোপে ২৮ কোটি১৮। আর এখানে দুই লেনের সড়ক চার লেন করতে গড়ে খরচ পড়ছে ৫৯ কোটি টাকা। ঢাকা-মাওয়া রুটের নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে ৯৫ কোটি টাকা১৯! অর্থাৎ ভারতের প্রায় ৯ গুণ! ইউরোপেরও তিন গুণ। মহাসড়ক বাদে অন্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটির খরচ কয়েক দফায় বেড়ে ১ লক্ষ ১৩ হাজার কোটি ছাড়িয়ে গেছে২০। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে নির্মাণের খরচ বাংলাদেশের মোট বাজেটের চার ভাগের এক ভাগ! এদিকে এসব প্রকল্পের কারণে জিডিপিতে ঋণের অংশ বাড়ছে। এই মুহূর্তে বাজেটের তিন ভাগের এক ভাগ ঋণ। মাত্র চার বছরের ব্যবধানে মাথাপিছু ঋণ ১৩ হাজার টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ হাজার টাকায়২১।
এসব মহাখরুচে টার্মিনাল, মহাসড়ক আর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর অবিশ্বাস্য খরচের দায়ভার কে নেবে? কে নেবে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর ৫৬ হাজার কোটি টাকা২২ খেলাপি ঋণের দায়? আর কে! আছে তো এক জনগণের পকেট। ১০ বছরে আট দফায় বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। বেড়েছে কৃষকের সেচের খরচ। বেড়েছে ভ্যাট। গ্যাসের দাম ৪০০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫০ টাকা। মহাসড়ক আর সেতুগুলোতে একই অবস্থা। বুড়িগঙ্গা, কর্ণফুলী, রূপসা, পাকশী, মেঘনা-গোমতীসহ দেশের মোট ৫১টি সেতুতে বাড়তি টোল আদায় চলছে। কিছু ক্ষেত্রে টোল বেড়েছে ৭০০ ভাগ পর্যন্ত২৩। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল ফ্লাইওভার তৈরি হয়েছে ঢাকায়২৪, কিন্তু গণপরিবহনের হাল শোচনীয়। আপাতদৃষ্টিতে মধ্য আয়ের দেশে এগুলো সামান্য ব্যয়বৃদ্ধির নমুনা। কিন্তু প্রতিবার শ্রমিক আন্দোলনগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, ৭ শতাংশ জিডিপির দেশেও মাত্র কয়েক শ টাকার হেরফেরে কি হাল হয় শ্রমিক পরিবারগুলোর। তাহলে অর্থনীতি ৪১তম হোক বা ২৪ হোক, তাতে মানুষের লাভ কী?
কলাপাড়ার ইসমাইল তালুকদার ৬৫ একর কৃষিজমি হারিয়ে বলেছিলেন, ‘কী ছিলাম আর কী অইলাম! জমিজমা সব নিল, কিন্তু টাহা পাইলাম না।’ রামপালের দাউদখালী নদীপাড়ের বাসিন্দা মধ্যতিরিশের এক নারী (নাম প্রকাশে ভীত) কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, সারা জীবনের সম্বলটুকু দিয়ে অনেক যত্ন করে ৭ শতক জমিতে একটা ঘর তুলেছিলেন। ঘরের সঙ্গে পাকা বাথরুম, মুরগির ঘরও ছিল। সম্প্রতি উচ্ছেদের নোটিশ পেয়েছেন। ক্ষতিপূরণের হিসাব শুনে তিনি হতভম্ব। সাম্প্রতিক শ্রমিক আন্দোলনের সময় পারভীন নামের এক শ্রমিক বলেছিলেন, ‘বেতন বাড়াইছে হুইনাই তো বাড়িওয়ালা হাঁ কইরে রইছে। এহন সব খরছই তো বাড়ব। কিন্তু হিসাব কইরা দেহি ট্যাহা তো বাড়ে না (২৫)।’ বড় অর্থনীতির রঙিন পৃথিবীতে খেটে খাওয়া মানুষের ছোটগল্পগুলো এমনই বিবর্ণ।
গত ১০ বছরে বাংলাদেশের ‘জিডিপি-গ্রোথ’ ৬ থেকে বেড়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হয়েছে। আইয়ুব খানের ‘গোল্ডেন ডেভেলপমেন্ট’-এর দশকেও পশ্চিম পাকিস্তানের জিডিপি বেড়েছিল ৩ দশমিক ১ থেকে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। সেই জেনারেলদের যুগেও অবকাঠামো-বাজেট বাড়ায় পূর্ব বাংলার জিডিপি ১ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪ শতাংশে পৌঁছেছিল২৬। ১১ বছরে আইয়ুবীও জিডিপির সেই সাংঘাতিক ‘উন্নয়নে’ মিলেছিল কি মুক্তি? ভালো ছিল কি পূর্ব বাংলা?
অমর্ত্য সেন বলেছিলেন, জিডিপি রিফ্লেক্টস নোবডিজ রিয়ালিটি। জিডিপিতে কোনো মানুষের গল্প নেই। ইতিহাস সাক্ষী, বড় অর্থনীতির রসদ জোগাতে, মেগা প্রকল্পের জমি জোগাতে, বিদেশি ডলারের ‘সাপ্লাই’ বাড়াতে, স্বল্প আয়ের মানুষগুলো স্রেফ ‘কোরবানি’ হয়ে যায়। কেবল নিচের তলার মানুষের ঘাড়ে পা দিয়েই তৈরি হতে পারে পৃথিবীর ২৪তম বড় অর্থনীতি। এর অন্যথা সম্ভব না।
মাহা মির্জা: লেখক, গবেষক, অ্যাকটিভিস্ট।
তথ্য সূত্র:
১. Wealth-X. The Global HNW Analysis: The High Net Worth Handbook. January 16, 2019.
২. Wealth-X. The Ultra-Wealthy Analysis:The World Ultra Wealth Report- 2018. September 5, 2018.
৩. World Bank Group. Poverty and Shared Prosperity 2018. Piecing Together poverty puzzle. Pp.29-30.
৪. Economics and Business Research (CEBR). World Economic League Table (WELT). 2018.
৫. প্রথম আলো। মালিকের কৌশলে শ্রমিকের ক্ষোভ। ৮ জানুয়ারি, ২০১৯।
৬. বাংলা ট্রিবিউন। ১০ বছরের মধ্যে ২০১৮ সালে প্রবাসীর লাশ এসেছে সবচেয়ে বেশি। ৪ জানুয়ারি, ২০১৯।
৭. প্রথম আলো। তরুণ বেকারের হার সাত বছরে দ্বিগুণ। ১৮ নভেম্বর, ২০১৮। দৈনিক যুগান্তর। ৪ কোটি বিরাশি লাখ প্রকৃত বেকার। ২৮ মার্চ, ২০১৮।
৮. Preliminary Report on Household Income and Expenditure Survey 2016. Bangladesh Bureau of Statistics.(বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানার আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপ-২০১৬).
৯. প্রথম আলো. জমি অধিগ্রহণ নিয়ে অস্থির কলাপাড়া। ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬।
১০. দৈনিক জনকণ্ঠ। কলাপাড়ায় জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ। ৮ নভেম্বর, ২০১৮।
১১. মাতারবাড়ী ভূমি অফিস এবং স্থানীয়দের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য।
১২. Daily Star. Bangladesh Urged to suspend Rampal power project near Sundarbans. September 15, 2018.
১৩. কক্সবাজার নিউজ। কালারমারছড়ায় চাষিদের ক্ষতিপূরণের ২২ কোটি টাকা লোপাট। ২২ জানুয়ারি, ২০১৯।
১৪. International Accountability Project. The Phulbari Coal Project A Threat To People, Land, And Human Rights In Bangladesh. ২০১২।
১৫. প্রথম আলো। ফুলবাড়ীতে বিশাল জনসভায় শেখ হাসিনা: সরকার চুক্তি বাস্তবায়ন না করলে পরিণাম হবে ভয়াবহ। ৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ (আসাদুল্লাহ সরকার ও সাদেকুল ইসলামের প্রতিবেদন)
১৬. Daily Star. 4 killed in clash over setting up power plants. 5 April, 2016.
১৭.‘বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটি’র ওয়েবসাইটের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, মোট ৭১টি ‘জোনের’ জন্য জমি অধিগ্রহণ হয়েছে ৭৬ হাজার ৮৬১ একর। বর্তমানে ‘অধিগ্রহণকৃত জমি’র কলামটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
১৮. Tsamboulas, Dimitrios. Estimating and Bench-marking Transport Infrastructure Cost. UNECE Workshop on “Good practices and new tools for financing transport infrastructure”. Athens. 8th September 2014.
১৯. বণিক বার্তা। মহাসড়ক নির্মাণ সবচেয়ে ব্যয়বহুল হচ্ছে বাংলাদেশে। ৬ অক্টোবর, ২০১৫।
২০. Matin, Abdul. The Economics of Ruppur Power Plant. Daily Star. March 2, 2017. প্রথম আলো। ব্যয় বেড়েছে ৭,৫০০ হাজার কোটি টাকা। ৩০ জুন, ২০১৭।
২১. bdnews.24.com. Bangladesh’s per capita debt up by Tk 460 to Tk 13,160. September 3, 2015. দৈনিক যুগান্তর। মাথাপিছু ঋণ ৬০ হাজার টাকা। ৯ জুন, ২০১৮।
২২. Daily Star. Defaulted Loans: 5 state-run banks hold nearly 43pc. September 13, 2018.
২৩. কালের কণ্ঠ। ৫১ সেতুতে টোল বাড়ছে নীতিমালা কার্যকর আজ। ১১ জানুয়ারি, ২০১৫।
২৪. Daily Star. Flyover Puzzle for Bangladesh: Costliest in South Asia. Dec, 25, 2016.
২৫. প্রথম আলো। মজুরিকাঠামোতেই গলদ। ১০ জানুয়ারি, ২০১৯।
২৬. Mid-Plan Review of the Third Five Year Plan (1965-70), Government of Pakistan. pp. 35-36. Maniruzzaman, Talukder. "Crises in Political Development" and the Collapse of the Ayub Regime in Pakistan. The Journal of Developing Areas. Vol. 5, No. 2 (Jan., 1971), pp. 230.