জমিদারবাড়ির ভবনের কারুকাজের নানা অংশ মনে করিয়ে দেয় শত বছরের আভিজাত্য। ভবনের নানা অংশ এখনো সেই সময়কার ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছেজমিদার রজনীকান্ত ঘোষের একমাত্র বৈঠক ঘর। যেটিতে এখন স্থানীয় একটি পরিবার বসবাস করছেবিরুলিয়া জমিদারবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন বিশাখা সাহাসাভারের বিরুলিয়া গ্রামের শেষ প্রান্তে এই জমিদারবাড়ির অবস্থানএই জমিদারবাড়ি শুধু একটি ঐতিহাসিক ভবনই নয়, এটি সাভারের সমৃদ্ধ অতীত, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ইতিহাসের রেখে যাওয়া চিহ্ন।জমিদারবাড়িটির সামনের অংশ টিকে থাকলেও পেছনের অংশ এখন ধ্বংসের পথেভবনগুলোতে জমিদারের বংশধরদের কেউ কেউ এখনো বাস করছেন।যদিও শত বছরের বেশি পুরোনো বাড়িটি বর্তমানে বসবাসের জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ জমিদারবাড়ির মূল ভবনের জানালাগুলো মোগল স্থাপত্যশৈলীতে নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রতিটি ভবনে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশের জন্য রয়েছে একাধিক জানালা। এই বাড়ির দেয়াল ফুল, পাখি, লতাপাতার নকশায় সজ্জিত