১০ ছবিতে আজ বিকেলের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ

কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন দ্বীপে গতকাল থেকেই ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব পড়তে শুরু করে। উচ্চ জোয়ারের কারণে সাগরের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে দু-তিন ফুট উচু হয়ে বইছে। ঘুরতে গিয়ে আটকে পড়া অনেক পর্যটককে গতকালই সেন্ট মার্টিন থেকে কক্সবাজারে সরিয়ে আনা হয়। আজ সকাল থেকেই দমকা হাওয়ার সঙ্গে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। বিকেল পাঁচটা থেকে শুরু হয়েছে ভারী বৃষ্টি। সেন্ট মার্টিন দ্বীপে এখন অবস্থান করছেন পর্যটন উদ্যোক্তা আদনান জুবাইদ। বিকেলে তিনি সেন্ট মার্টিন ঘুরে দেখেছেন জেটিঘাট, পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর সৈকত এলাকা। এখানে রইল বিকেল পৌনে ৪টা থেকে ৫টার মধ্যে তাঁর তোলা ১০টি ছবি।

শূন্য জেটিঘাটে উড়ছে বিপদ সংকেতের লাল পতাকা
বৈরী আবহাওয়ার কারণে সেন্ট মার্টিন বাজারের বন্ধ দোকানপাট
নাফ নদীতে দেখা মিললেও সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সাধারণত গাঙচিলের দেখা মেলে না। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে হয়তো দিক পরিবর্তন করে এদিকে চলে এসেছে ওরা
গাঙচিলের বাচ্চাটা অসুস্থ হয়ে পড়ে ছিল
মাছ ধরতে জাল নিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় দুজন
ছোট মাছ সংগ্রহ করছেন তাঁরা
৩০ টাকা কেজি দরে চাপিলা মাছ কিনতে এসেছেন অনেকে
ঝোড়ো বাতাসে ডুবে যাওয়া নৌকা
নৌকা নিয়ে নিরাপদে ফিরলেন তাঁরা
হুমায়ূন আহমেদের ‘সমুদ্র বিলাস’-এর সামনে ফেলা হয়েছে জিও ব্যাগ। জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতি কমাতে এই ব্যবস্থা