এই বিভাগে পাঠক তার মনের না বলা কথা লিখে পাঠাতে পারেন। জানাতে পারেন তার সুখ, দুঃখ, ইচ্ছা–অনিচ্ছার কথাও। সেখান থেকে নির্বাচিত কয়েকটি লেখা প্রকাশিত হয় প্রতি বুধবারের অধুনায়। এখানে থাকছে তেমনই কয়েকটি লেখা
শুভ জন্মদিন কাব্য। তোমার জন্মদিনে কী দেব যখন ভেবে পাচ্ছিলাম না, তখন তুমিই যেন সাহায্য করলে। তোমার ফেসবুক বায়ো দেখেই বুঝতে পারলাম, তুমি চিঠি ভালোবাসো। যেহেতু ডাকপিয়নেরা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে, তাই তোমার জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে মনের বাক্সে খোলাচিঠি দিলাম। মাঝেমধ্যে মনে হয়, কেন আমি আর ছোট্টটি নেই। কেনই–বা তুমি দোকানে সাজিয়ে রাখা কোনো পুতুল নও, যাকে ভালো লাগলেই বাবার কাছে গিয়ে কেঁদে বলতে পারতাম, ‘বাবা, আমাকে ওইটা কিনে দাও।’ সঙ্গে সঙ্গে বাবা পুতুলটি কিনে দিতেন। যাক, জীবনটা তো আর খেলনা নয়। তাই বাবার কাছে গিয়ে আবদার করলেও আর তোমাকে পাওয়া যাবে না। জীবনের খেলায় এ সিদ্ধান্ত আমাদেরই হয়তো নিতে হবে। তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তোমার জীবনের প্রতিটি দিন ভালো কাটুক। ভালোবাসি তোমাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমার মন খারাপে, কষ্টে সব সময় আপনাকে মনে পড়ে। আমি অনেক আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। আমার যখন মন খারাপ হয়, তখন আপনার সঙ্গে কথা বললে ফুরফুরে লাগে, কষ্ট দূর হয়ে যায়। আমি আমার মনের কথা সব সময় আপনার কাছে শেয়ার করতে পারি। আমি আমার জীবনের বাকি পথে আপনাকে পাশে চাই। আমি সব সময় আপনার পরামর্শ মেনে জীবনের বাকি পথে এগিয়ে যেতে চাই। প্রিয় মানুষ, আমি সব সময় আপনাকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করে যেতে চাই। পারব কি?
ফারহান নাজীব, গাজীপুর
আমাদের সম্পর্কের শুরুটা বেশ নাটকীয়। ঝগড়া দিয়ে শুরু। কবে যে সেটা ভালোবাসায় পরিণত হলো, বুঝতেই পারলাম না। আমাদের প্রথম দিনটাও ছিল খুব সুন্দর। এখন চাইলেই আর দেখা করতে পারি না। ধীরে ধীরে ‘লং ডিসট্যাস্ট রিলেশনশিপে’ পরিণত হয়েছে। কতগুলো বিশেষ দিন তোমাকে ছাড়া কাটাতে হয়েছে। হুট করে একদিন আসব তোমার সামনে আলাদিনের চেরাগের মতো। তোমাকে অনেক ভালোবাসি, পেরু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক