১. মাথা ও পিঠ সোজা রেখে, কাঁধ ছেড়ে দিয়ে, সামনের দিকে তাকিয়ে হাঁটুন। নিচে পথের দিকে তাকানোর দরকার নেই। এভাবে সঠিক ভঙ্গিতে হাঁটলে শ্বাস–প্রশ্বাসের প্রক্রিয়া ঠিক থাকে, হাঁসফাঁসও লাগে না।
২. শরীরের পেছনের অংশকে সাপোর্ট দিতে পেটের পেশি কাজে লাগান। এতে হাঁটার গতি বাড়ে।
৩. হাঁটার সময় হাত মুক্তভাবে নাড়ান, কনুই বাঁকান ৯০ ডিগ্রি কোণে। এতে হাঁটার ছন্দ ঠিক থাকবে এবং গতি বাড়বে।
৪. লম্বা কদম ফেলবেন না। ছোট ছোট করে দ্রুত পা ফেলুন। পা ওঠানোর সময় খুব বেশি ওপরে তুলবেন না, এতে বাড়তি শক্তি ক্ষয় হয়।
৫. গভীর ও ছন্দময় শ্বাস নিন। নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়ুন। এতে শক্তি পাবেন, ক্লান্তি দূর হবে।
৬. এমন গতিতে হাঁটুন, যাতে আপনি কথা বলতে পারেন।
৭. হাঁটার সময় যেন পায়ের গোড়ালি আগে ভূমি স্পর্শ করে এবং পা তোলার সময় যেন আঙুলে ভর দিয়ে ওঠানো হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এতে সন্ধির কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং চাপ কমে।
৮. হাঁটার আগে, হাঁটার সময় এবং শেষে পানি খান। বিশেষত গরমের দিনে কিংবা দীর্ঘক্ষণ হাঁটার সময়।
৯. পথের আশপাশের পরিবেশ খেয়াল করুন। নিয়মিত হাঁটার রুটিন তৈরি করুন।
১০. আরামদায়ক জুতা পরে হাঁটুন। ফোসকা ও আঘাত এড়াতে চাইলে শক্ত ও আটসাঁট জুতা পরবেন না।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া