কাঁচা মরিচের অণুজীব–প্রতিরোধক্ষমতা শরীরে জীবাণু সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে
কাঁচা মরিচের অণুজীব–প্রতিরোধক্ষমতা শরীরে জীবাণু সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে

কাঁচা মরিচ বা ঝাল খেলে যে ১২টি উপকার পাবেন

আমাদের তরকারি থেকে শুরু করে অনেক রান্নায়ই ঝাল থাকে। তবে কেউ কেউ ভয়ে ঝাল খেতে চান না। কেউ কেউ আবার ঝাল এড়িয়ে চলেন চিকিৎসকের পরামর্শে। তবে এটা বাদে কাঁচা মরিচ আদতে দারুণ উপকারী। জেনে রাখুন এর ১২টি উপকারিতার কথা।

চোখ ভালো রাখে: ভিটামিন এ থাকায় এটি সব বয়সী ব্যক্তির দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ও চোখব্যথা দূর করে।


ত্বক উজ্জ্বল করে: কাঁচা মরিচের অণুজীব–প্রতিরোধক্ষমতা শরীরে জীবাণু সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে তা ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে।


রোগপ্রতিরোধ–ব্যবস্থা মজবুত করে: শরীরের রোগপ্রতিরোধ–ব্যবস্থা মজবুত করতে সাহায্য করে কাঁচা মরিচ।


হজমশক্তি বাড়ায়: কাঁচা মরিচ খেলে খাবার ভালো হজম হয়।

ফুসফুস সুস্থ রাখে: প্রতিদিন কাঁচা মরিচ খেয়ে ঠান্ডা, কাশি এমনকি ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব।


হাড় শক্তিশালী করে: কাঁচা মরিচ টিস্যু পুনর্গঠন করে, নতুন রক্তকোষ তৈরি করে, হাড়কে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।


বয়স ধরে রাখে: যঁারা নিয়মিত কাঁচা মরিচ খান, তঁাদের ত্বক থাকে বলিরেখামুক্ত। এটি বয়স ধরে রাখতে জাদুকরি একটি উপাদান।


ওজন কমায়: কাঁচা মরিচ বাড়তি মেদ ঝরায়। বিপাকক্রিয়ার উন্নতি করে ওজন কমানোতে সাহায্য করে।

মন ভালো রাখে: এটি মস্তিষ্কে এনডোরফিন হরমোন বাড়ায়। এই হরমোন উদ্দীপক। ফলে মন ভালো রাখতে কাঁচা মরিচ দারুণ ভালো!


পাকস্থলীর ক্যানসার রোধ করে: এতে ক্যাপসাইসিন রয়েছে। তাই এটি পাকস্থলীর ক্যানসার ও পাকস্থলীর যেকোনো রোগ নিরাময় করে।


লালা গ্রন্থিকে সক্রিয় রাখে: কাঁচা মরিচ খেলে লালা উৎপন্ন হয়, যা খাবার ভালোভাবে চিবানোতে ও হজমে সাহায্য করে।


ফ্রি র‌্যাডিকেলস কমায়: কাঁচা মরিচে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকায় এটি রক্তে ফ্রি র্যা ডিকেলস কমায়। বিটা ক্যারোটিন নামের অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট হৃদ্যন্ত্র কর্মক্ষম রাখে।