কার্বোহাইড্রেট আর প্রাকৃতিক চিনির সমৃদ্ধ এক উৎস মধু। নতুন সংগ্রহ করা মধু থেকে পুরোনো মধু বেশি কার্যকর।
খাঁটি মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান বিদ্যমান। খাঁটি মধু চর্বি ও প্রোটিন মুক্ত। এ ছাড়া মধু খেলে তাৎক্ষণিক এনার্জি পাওয়া যায়।
এমনই আরও নানা গুণাগুণ আছে মধুর
মধু অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়।
শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।
শরীরকে রাখে হাইড্রেট।
ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাল সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে
অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে।
মধু খাওয়ার সবচেয়ে সেরা সময় সকাল বেলা। সকালে খালি পেটে মধু খেলে মিলবে অনেক উপকার।
এবার জেনে নেওয়া যাক, কী কী উপায়ে মধু খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
১. সকালে কুসুম গরম পানির সঙ্গে হালকা লেবুর রস ও আধা চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে মেদ কমার সম্ভাবনা থাকে।
২. কুসুম গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ঘুমে উপকার পাবেন।
৩. যেহেতু চিনি ক্ষতিকারক তাই চিনির পরিবর্তে চায়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
৪. কালো জিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে অনেক জটিল রোগ থেকে দূরে থাকবেন।
সাজিয়া মাহমুদ, কনসালট্যান্ট পুষ্টিবিদ, প্যান কেয়ার হাসপাতাল