জন্ম নোয়াখালীতে হলেও ছয় মাস বয়স থেকে বেড়ে উঠেছেন ঢাকায়। বাবার চাকরির সুবাদে দুই বছর ছিলেন চট্টগ্রামেও। বিবিএ শেষ করে অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনার কাজ করছেন সাঈদ হাসান। হঠাৎ একদিন ফেসবুকে নকশার ‘নতুন আমি’ বিভাগের বিজ্ঞাপন দেখে ছবি পাঠিয়ে দিলেন। ‘কোনো কিছু ভেবে ছবি দিইনি। এমনি এমনি দিয়েছি। এখানে আসার আগে জানতামই না বিষয়টি আসলে কী হতে যাচ্ছে। আমাকে বাছাই করা হবে সেটা তো ভাবিওনি’, বলছিলেন সাঈদ।
পারসোনার পরিচালক নুজহাত খান সাঈদকে দিলেন নতুন এক রূপ। তিনি বললেন, ‘খুব ব্যস্ত এলোমেলো একটা ভাব ছিল সাঈদের মধ্যে। আমি তাঁকে একটা গোছালো রূপ দিতে চেয়েছি। আর সেটা পেরেছি।’
পোশাক
সাঈদ সাধারণত জিনস ও টি-শার্ট বেশি পরেন। তাঁকে নতুন আমির জন্য পরানো হয় ছাইরঙা চেক জ্যাকেট আর মেলানো সেমি-ক্যাজুয়াল প্যান্ট।
চুল
ঝাঁকড়া চুলে প্রথমে ব্লো ডাই করে নেওয়া হয়। এরপর একপাশে চিকন ফ্রেঞ্চ বেণি করে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। সামনের চুলগুলো কিছুটা কপালের দিকে ঝোলানো হয়।
মেকআপ
সাঈদের ত্বক খানিকটা অমসৃণ হওয়ায় তাঁর মুখে হালকা মেকআপ করে দেওয়া হয়েছে।
গ্রন্থনা: সৈয়দা সাদিয়া শাহরীন
পোশাক: ওটু
‘নতুন আমি’
প্রিয় পাঠক, নকশা ‘নতুন আমি’বিভাগের মাধ্যমে আগ্রহী পাঠকদের মেকওভার করে দেওয়া হবে। খ্যাতিমান রূপবিশেষজ্ঞদের হাতে তিনি হয়ে উঠবেন ‘নতুন আমি’। এ বিভাগে ছেলে ও মেয়েরা অংশ নিতে পারবেন। ছবি ও পূর্ণ নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর পাঠিয়ে দিন নকশায়।
ই–মেইল: naksha@prothomalo.com
ঠিকানা: নকশা, প্রথম আলো, ২০-২১ প্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবন, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ই–মেইলের সাবজেক্টে বা খামের ওপর লিখতে হবে ‘নতুন আমি’