চলছে গ্রীষ্মকাল। ঈদুল ফিতরও এমন দিনে। গ্রীষ্মের গরমে তো আর ঈদের আনন্দ মাটি করা যায় না। তাই ঋতু আর আনন্দের সামঞ্জস্য করে নিতে হবে। এই ভাবনাটা অবশ্য নিজেদের মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছেন ফ্যাশন ডিজাইনাররা। হিসাব কষেছেন এভাবে—যেমন গরম তেমন পোশাক, তবে তা ঈদপোশাকই। ফলাফল এসে দাঁড়ায়, গরমের সময় এই ঈদে চাই আরামের পোশাক! অর্থাৎ, পোশাকটা যেমন গ্রীষ্মকালের জন্য আরামদায়ক হতে হবে, তেমনি এর নকশা দেখে যেন ঈদের উৎসবমুখরতার কথা মনে হয়। সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত কাপড় ও নকশার মেলবন্ধন করেছেন ডিজাইনাররা। আড়ং, যাত্রা, রঙ বাংলাদেশ, অঞ্জন’স, বিবি প্রোডাকশন, ড্রেসিডেল, বিবিআনা ইত্যাদি দেশি ফ্যাশন হাউসগুলো ঘুরে এমন ধারণা পাওয়া গেল। ডিজাইনাররাও এমন তথ্যই দিয়েছেন।
মডেল: মেহ্জাবীন চৌধুরী, পোশাক: আনোখি, সাজ: পারসোনা, গয়না: কনক দ্য জুয়েলারি প্যালেস, স্থান: ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, ছবি: কবির হোসেনলাল গাউনের ওপর কেপ। মডেল: মেহ্জাবীন চৌধুরী, পোশাক: ড্রেসিডেল, ছবি: কবির হোসেনসোনালি সুতার ফুলেল নকশা কামিজে এনেছে জমকালো ভাব। মডেল: মেহ্জাবীন চৌধুরী, পোশাক: ড্রেসিডেল, ছবি: কবির হোসেনহালকা বেগুনি জামদানি শাড়ি ঈদের দিন এনে দেবে আভিজাত্য। মডেল: মেহ্জাবীন চৌধুরী, পোশাক: বিবি প্রডাকশনস, ছবি: কবির হোসেনএকাধিক রঙের হাতকাটা থ্রি পিস। মডেল: মেহ্জাবীন চৌধুরী, পোশাক: আনোখি, ছবি: কবির হোসেনমসলিনের শাড়িতে সুতা, জরি ও পাথরের ব্যবহার। মডেল: এফা ও এমা, শাড়ি: টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির, ছবি: সুমন ইউসুফতরুণীদের উপযোগী প্যান্ট শাড়ি আছে ঈদ সংগ্রহে। পোশাক: ক্লাব হাউজ, ছবি: সুমন ইউসুফ
সৌজন্যে: প্রথম আলো বর্ণিল ঈদ