সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ তিনটি। এগুলো হলো ওভারস্পিড, ওভারটেকিং ও ওভারলোড। এ ছাড়া গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোনে কথা বলা ও ট্রাফিক আইন অমান্য করার কারণে দুর্ঘটনা ঘটে। এ পাঁচটি বিষয় রোধ করা গেলে দুর্ঘটনা কমে যাবে। পাশাপাশি দুর্ঘটনা রোধে মানুষের সচেতনতার বিকল্প নেই। মানুষ সচেতন হলেও দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমে যাবে। এ ক্ষেত্রে ট্রাফিক আইন প্রয়োগে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকেও আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা।
গত ২২ অক্টোবর বুধবার জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে নিরাপদ সড়ক চাই চট্টগ্রাম দক্ষিণের উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ডায়মন্ড সিমেন্টের পরিচালক মো. হাকিম আলীর সভাপতিত্বে ‘সবাই মিলে ঐক্য গড়ি, সড়ক দুর্ঘটনা মুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি'র সভাপতি মাহবুবুল আলম, সহসভাপতি সৈয়দ জামাল আহমদ এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক মহাসচিব আশরাফ খান। অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ নেতা হায়দার আলী রনি, দক্ষিণ জেলা যুবলীগ নেতা আ ম ম টিপু সুলতান চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি শফিক আহমেদ রাসেল এবং মহানগর সাধারণ সম্পাদক শফিক আহমেদ সজীব।
আলোচনা সভার আগে দুর্ঘটনা রোধে সচেতনতা সৃষ্টি করতে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে থেকে সাইকেল শোভাযাত্রা বের করা হয়। বিজ্ঞপ্তি।