জয়ধ্বনি করতেই হয় বাংলাদেশের তরুণদের। নতুনের কেতন উড়ছে পতপত করে। দেশ-বিদেশের আকাশে। তারুণ্যের জয় মানে তো বাংলাদেশেরই জয়।
বাংলা নতুন বছরের প্রথম মাস বৈশাখে
‘ছুটির দিনে’ তুলে ধরে এগিয়ে চলা
তরুণদের। এই ১৪২৬ বঙ্গাব্দেও (২০১৯ খ্রিষ্টাব্দ) চলমান সেই ধারা। ক্রীড়া, চলচ্চিত্র, অভিনয়, মঞ্চনাটক, সংগীত, উদ্যোগ, যন্ত্রসংগীত,
কার্টুন, আলোকচিত্র—নানা ক্ষেত্রে এরই মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে তরুণদের নিয়ে সাজানো
এই সংখ্যা।
এবারের তালিকায় সুখপ্রত্যাশী কার্টুন সিরিজ এঁকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি পাওয়া আবদুল্লাহ আল মোরশেদ যেমন আছেন, তেমনি আছেন ফুটবলে জাত চিনিয়ে দেওয়া মাহবুবুর রহমান। আছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া, নগর পরিবহনের
নতুন সমাধান পাঠাওয়ের দুই উদ্যোক্তা
সিফাত আদনান ও হুসেইন মো. ইলিয়াস। ঐতিহ্যকে ধারণ করে নতুন ধারার সংগীতে এগিয়ে চলা আরমীন মূসা যেমন আছেন, তেমনি আছেন মঞ্চে পালাগানের ভাষা ফিরিয়ে আনা সায়িক সিদ্দিকী। আছেন চলচ্চিত্র-টিভির তরুণ তুর্কি সিয়াম আহমেদ, ভিন্নধারার আলোকচিত্রী সালমা আবেদিন, ড্রামস বাজিয়ে দেশ-বিদেশ মাত করা পাভেল অারিন, লাইভ ফ্রম ঢাকাখ্যাত নির্মাতা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ—সপ্রতিভ সব তরুণ। এই তরুণদের নিয়ে লিখেছেন নিজ নিজ ক্ষেত্রে তাঁদের অগ্রজ এবং প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা।
প্রতিভাবান এই তরুণদের জন্য রইল আমাদের শুভকামনা।