অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল ২০২২-২৩ অর্থবছরের যে বাজেট ঘোষণা করেছেন তাতে বিভিন্ন পণ্যের সম্পূরক শুল্ক, আমদানিশুল্ক অথবা মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) বাড়ানো হয়েছে। এতে এসব পণ্য আমদানিতে ব্যয় বাড়তে বাড়তে পারে। কিছু ক্ষেত্রে দেশে উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রে বাড়তি কর দিতে হবে। ফলে দাম বাড়তে পারে। তো দাম বাড়ার কথা শুনে সেসব পণ্যের অনুভূতি কী? চলুন, দেখে নেওয়া যাক...
স্ট্যান্ড ফ্যান: কী রে, দাম বাইড়া গেছে বইলা বন্ধুগো ভুইলা গেলি?
ফ্রিজ: হ, দাম বাইড়া যাওয়ার গরমে কোনো কিছুই ঠান্ডা করতে পারতেছি না!
প্রথম মুঠোফোন: ধুর, এইটা কিছু হইল!
দ্বিতীয় মুঠোফোন: সমস্যা কী?
প্রথম মুঠোফোন: দাম বাইড়া গেলে নাকি অনেক কিছুই হাতের নাগালের বাইরে চইলা যায়। অথচ আমগো নামই তো মুঠোফোন। দাম যতই বাড়ুক, মাইনষের মুঠোর ভিত্রেই জীবন শ্যাষ! প্রাইভেসি বইলা কিছু নাই জীবনে!
প্রথম আইসক্রিম বলছে পনিরকে: এত কিছু থাকতে তোগো দাম ক্যান যে বাড়ল, বুঝলাম না বিষয়টা!
দ্বিতীয় আইসক্রিম: আরে, মামা তো একটা চিজ! ওর দাম না বাড়লে কার বাড়ব?
প্রথম দেশলাইয়ের কাঠি: দাম বেড়ে যাওয়ায় জন্ম স্বার্থক হলো!
দ্বিতীয় দেশলাইয়ের কাঠি: সেটাই, জীবন দিয়ে মানুষকে আলোকিত করার সুফল অবশেষে পেলাম!
প্রথম পরিযায়ী পাখি: বিদেশি পাখির নাকি দাম বাড়ছে?
দ্বিতীয় পরিযায়ী পাখি: হ, চিন্তায় আছি। এইবার শীতকালে বাংলাদেশে গেলে না জানি কী বিপদ আছে!