বাড়িমালিক সমিতির সভাপতি বললেন, ‘আপনি কি এখানে আসার আগে দরজার পাপোসে পা মুছে এসেছেন? আমরা কিন্তু পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতায় খুব গুরুত্ব দিই।’
দারোয়ান চাকরিপ্রার্থী বললেন, ‘জি, স্যার, মুছে এসেছি।’
সভাপতি বললেন, ‘আমরা বিশ্বাসযোগ্য দারোয়ানই খুঁজছি। আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে দরজার সামনে কোনো পাপোস ছিল না। কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না।’
প্রথম বন্ধু বলল, ‘তেলাপোকা খেতে কেমন, জানিস?’
দ্বিতীয় বন্ধু বিরক্ত হয়ে বলল, ‘খাওয়ার সময় বাজে কথা বলিস না তো!’
প্রথম বন্ধু আর কিছু বলল না।
খাওয়া শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয় বন্ধু বলল, ‘ওই, কী যেন বলছিলি? তেলাপোকা না কী যেন...সমস্যা কী?’
প্রথম বন্ধু বলল, ‘না, ওই তোর ডালের বাটিতে একটা তেলাপোকা পড়েছিল, তুই সেটা শুকনা মরিচ ভেবে ডলে খেয়ে ফেললি তো, তাই বলছিলাম...!’
শিক্ষক বললেন, ‘হিটলু, বলো তো জলবায়ু কাকে বলে।’
হিটলু বলল, ‘স্যার, পড়ে এসেছিলাম। কিন্তু মনে পড়ছে না।’
শিক্ষক জানতে চাইলেন, ‘কতটুকু মনে আছে?’
হিটলুর উত্তর, ‘স্যার, প্রথম অংশটা।’
শিক্ষক বললেন, ‘ঠিক আছে, প্রথম অংশটাই বলো।’
হিটলু বলল, ‘নিম্নে জলবায়ু কী, তা ব্যাখ্যা করা হলো...।’
দুই বন্ধু কথা বলছিল—
: জানিস, সামনের ১৫ তারিখে নাকি চাঁদে নভোযান পাঠানো হবে।
: সেদিন চাঁদে নভোযান যেতে পারবে না।
: কেন?
: ১৫ তারিখ তো অমাবস্যা।