প্রাণীদের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কথা বলছিল দুই বন্ধু।
এক বন্ধু বলল, ‘বানরের মারাত্মক বুদ্ধি! মাঝেমধ্যে মনে হয়, আমাদের চেয়েও বেশি!’
আরেক বন্ধু বলল, ‘কী দেখে মনে হলো?’
প্রথম বন্ধু বলল, ‘ওরা জেনেশুনেই কথা বলতে শুরু করেনি। কারণ, ওরা জানে, কথা বলতে শুরু করলেই কাজ করতে হবে।’
ভেড়ার পাল মনের সুখে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ করে আক্রমণ করে বসল এক নেকড়ে।
প্রায় সব ভেড়াই পালিয়ে যেতে পারল। নেকড়ের হাতে আটকা পড়ল ছোট্ট এক ভেড়া।
বেচারা ভেড়ার ঘাড় কামড়ে আহত করে নেকড়ে বলল, ‘তোর ভাগ্য ভালো যে আমার হাতে পড়েছিস।’
ভেড়া বলল, ‘কেন?’
নেকড়ে বলল, ‘একবার শুধু ভেবে দেখ, তোর কী অবস্থা হতো, যদি নেকড়ের পুরো দল তোকে ধরত!’
গালিব সাহেব খেয়াল করলেন, ট্রেনিংয়ে এক কর্মী ঘুমিয়ে পড়েছে।
লোকটাকে ডেকে বললেন, ‘এই যে আপনি, এখানে ঘুমাচ্ছেন কেন?’
লোকটা বলল, ‘স্যার, আপনার কণ্ঠ এত সফট, শুনতে শুনতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি, টেরই পাইনি!’
গালিব সাহেব বললেন, ‘তাহলে বাকিরা কেন ঘুমাচ্ছে না?’
লোকটা বলল, ‘বাকিরা হয়তো আমার মতো অত মনোযোগ দিয়ে শুনছে না!’
শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, ‘বলো তো, টেবিলে যদি চারটি মশা থাকে আর একটি মশা থাপ্পড় দিয়ে মেরে ফেলা হয়, তাহলে টেবিলে আর কয়টি মশা থাকবে?’
এক ছাত্র বলল, ‘একটিই থাকবে, স্যার।’
শিক্ষক বললেন, ‘কীভাবে?’
ছাত্রের জবাব, ‘সব কটি উড়ে যাবে, শুধু মরাটিই পড়ে থাকবে।’