পৃথিবীতে এসেছিলেন আজ থেকে ৬৫ বছর আগে। তাঁকে নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। ১৯৫৮ সালের আজকের দিনে জন্ম নেওয়া এই গায়ক মাত্র পাঁচ বছর বয়সে শুরু করেছিলেন গান গাওয়া। ছবিতে ছবিতে জেনে নেওয়া যাক কিংবদন্তি এই গায়কের জীবনের নানা ঘটনা—
বাবা তাঁকে জোর করে ভাইবোনদের সঙ্গে গানের অনুশীলন করাতেনতিনি ছিলেন বইপোকা। একবার লাস ভেগাসের একটি বইয়ের দোকান খুব পছন্দ হওয়ায় সেটি কিনে নেন
সন্তানদের সাংকেতিক নামে ডাকতেন। এমনকি একসঙ্গে বাইরে বের হলে ছেলেমেয়েদের মুখোশ পরিয়ে রাখতেনমাইকেল জ্যাকসন ব্যক্তিজীবনে খুবই নিঃসঙ্গ ছিলেন। খুব বেশি মানুষের সঙ্গে মিশতেন না। কেউই পূর্বানুমতি ছাড়া তাঁর বাড়িতে ঢুকতে পারত না
বিজ্ঞাপন
নিজের অর্থায়নে লিউকেমিয়া ও ক্যানসার ইনস্টিটিউট স্থাপন করেন। শিশু ও দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের জন্য কোটি কোটি ডলার দান করে গেছেন। ১৯৯৬ সালে তাঁর আয়ের অর্থ দিয়ে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়মাইকেলের মৃত্যুর পর শোনা যেত, তাঁর আত্মা নাকি ঘুরে বেড়াচ্ছে তার নেভারল্যান্ড র্যাঞ্চে । এ কারণে মাইকেলের সম্পত্তি কিনতে গিয়ে ভূতের ভয়ে অনেকে ফিরেও আসতেন। এক মার্কিন শিল্পপতি প্রায় কিনেই ফেলেছিলেন বাড়িটি। কিন্তু এলাকার স্থানীয় মানুষদের কথা শুনে পিছিয়ে আসেন সেই শিল্পপতিবিশ্বে সবচেয়ে বেশিবার পুরস্কৃত হওয়া শিল্পী মাইকেল জ্যাকসন। ৩৯ বার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে তাঁর নাম লেখা হয়। ১৩ বার গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। এ ছাড়া ২৬টি আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ডও তাঁর ঝুলিতে জমা হয়েছিল
বিজ্ঞাপন
তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় নাচ ছিল ‘মুন ওয়াক’। এই নাচের জন্য তিনি বিশেষ ধরনের জুতা ব্যবহার করতেন। এই জুতার নকশা তিনি নিজেই করেছিলেন