বাড়িটির দিকে অনেক দিন ধরেই হলিউডের বড় বড় হর্তাকর্তাদের নজরে ছিল। সবাই বাড়িটিকে নিজের করে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিলেন। বাড়িটি ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ হওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে বড় কারণ বাড়ির অবস্থান। এই বাড়ির ঠিক পাশেই মার্সিডিজ-বেঞ্জ স্টেডিয়াম।
৪০ বছর বয়সী এই মার্কিন র্যাপারের জন্য এটি এ বছরে তৃতীয় বাড়ি বিক্রির ঘটনা। বাড়িটি যত টাকায় বিক্রি হয়েছে, তা যে কারও মাথায় হাত ওঠার জন্য যথেষ্ট। ৬ কোটি ৫২ লাখ ৩২ হাজার টাকা!
২৯০৪ বর্গফুটের আটলান্টার এই বাড়িতে আছে তিনটি বেডরুম এবং বাথরুম রয়েছে। এক যুগ আগে ২০০৭ সালে ৮ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে বাড়িটি কিনেছিলেন আটবার গ্র্যামীজয়ী এই তারকা শিল্পী।
আশারের শুরুটা ১৯৯৪ সালে আশার অ্যালবাম দিয়ে। তবে তিনি জনপ্রিয়তা পান মূলত ১৯৯৭ সালের ‘মাই ওয়ে’ অ্যালবামের ভেতর দিয়ে। এরপর ‘নাইস অ্যান্ড স্লো’, ‘ইউ রিমাইন্ড মি’, ‘ইয়াহ!’, ‘বার্ন’, ‘লাভ ইন দিস ক্লাব’, ‘ওএমজি’ গানগুলো এই শিল্পীকে কিংবদন্তির পর্যায়ে নিয়ে গেছে। বিশ্বব্যাপী আশার রেমন্ডের ৪ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে। এই সংখ্যা তাঁকে বিশ্বের অন্যতম ‘বেস্ট সেলিং’ শিল্পীতে পরিণত করেছে। ২০০০ সালে তাঁকে বিলবোর্ডের দ্বিতীয় সফলতম শিল্পী ঘোষণা করা হয়। গত ২৫ বছরের ‘সেরা ৫০ আর এন্ড বি হিপ হপ’ আর্টিস্টের তালিকায় তিনি ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেন।
আশারের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৮০ মিলিয়ন ইউএস ডলার।