এই তারকারা এইডসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান

‘কুইন’ ব্যান্ডের ভোকাল ফ্রেডি মার্কারি এইডসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান, এ কথা কমবেশি সবাই জানেন। কেবল তিনিই নন, প্রাণঘাতী এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বিনোদন দুনিয়ার আরও অনেক তারকাই, যাঁদের মধ্যে আছেন ভারতীয় তারকাও। বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে ছবিতে ছবিতে জেনে নেওয়া যাক তাঁদের কথা।

সর্বকালের সেরা লাইভ পারফরম্যান্সগুলোর একটি তাঁরই করা। সেই গায়ক ব্রিটিশ ব্যান্ড ‘কুইন’-এর ভোকাল ফ্রেডি মার্কারি এইডসে মারা যান। ১৯৯১ সালে মাত্র ৪৫ বছর বয়সে লন্ডনে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি
ছবি : সংগৃহীত
প্রখ্যাত মার্কিন অভিনেতা রক হাডসন এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হন রক্তসঞ্চালনের মাধ্যমে। বলা হয়, হার্টের বাইপাস সার্জারির সময় তাঁকে যে রক্ত দেওয়া হয়, তাতে এইচআইভি ভাইরাস ছিল। ১৯৮৫ সালে ৬০ বছর বয়সে মারা যান তিনি
জিয়া কারাঞ্জিকে বলা হয় প্রথম সুপারমডেল। মাত্র ২৬ বছর বয়সে তিনি এইডসে মারা যান
মার্কিন গায়ক রিকি উইলসন ছিলেন রক ব্যান্ড ‘বি-৫২’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ১৯৮৩ সালে তৃতীয় স্টুডিও অ্যালবাম রেকর্ডের সময় জানতে পারেন, তিনি এইচআইভিতে সংক্রমিত। এর বছর দুই পরেই ৩২ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর
তামিল ও মালয়ালম সিনেমার পরিচিত মুখ ছিলেন নিশা নুর। আশি ও নব্বইয়ের দশকে অনেক পরিচিত সিনেমার নায়িকা ছিলেন তিনি। জানা যায়, প্রযোজকের চাপে যৌনকর্মীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হন তিনি। ২০০৭ সালে এইডসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান
‘মিডনাইট এক্সপ্রেস’-এর অভিনেতা ব্র্যাড ডেভিস ১৯৮৫ সালে এইডসে আক্রান্ত হন। তবে তখন সেটি প্রকাশ করেননি। ১৯৯১ সালে মৃত্যুর আগে নিজের আত্মজীবনী প্রকাশ করেন, যেখানে এইচআইভিতে সংক্রমিত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন
সম্ভাবনাময় তরুণ অভিনেতা টিমোথি প্যাট্রিক মার্ফিরও মৃত্যু হয় এইডসে। ২৯ বছর বয়সে ১৯৮৮ সালে তাঁর মৃত্যু হয়
রোহিত খোসলাকে ভারতের আধুনিক ফ্যাশন দুনিয়ার পথিকৃৎ মনে করা হয়। কিন্তু ১৯৯৪ সালে মাত্র ৩৫ বছর বয়সে মারা যান তিনি। তাঁরও মৃত্যুর কারণ ছিল এইডস