কাজের বাইরে বিভিন্ন সময়ে তারকারা ফ্রেমবন্দী হয়েছিলেন। আশি ও নব্বই দশক-পরবর্তী সেই ছবিগুলো এখন ভক্তদের জন্য চমক। ছবিগুলোর সেসব মুহূর্ত যেন সেই অতীতে নিয়ে যায়। মনে করিয়ে দেয় সোনালি দিনের সিনেমার কথা। তারকাদের তেমন কিছু ছবি বিভিন্ন সময় ফেসবুকে প্রকাশিত হয়েছে। সেই ছবিগুলো একনজরে দেখে নিতে পারেন।
ছবিটি ১৯৮৭ সালে ফ্রেমবন্দী হওয়া একটি ছবি। স্থান ছিল ভারতের আগ্রায় তাজমহলের সামনে। জানা যায়, শিবলী সাদিক পরিচালিত ‘ভেজা চোখ’ ছবির শুটিংয়ের সময়ের একটি দলগত ছবি। সিনেমা কলাকুশলীদের মধ্যে রয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন, চম্পা, মিঠুন, দিলদার, জাহানারা আহমেদ প্রমুখ।১৯৯৪ সালে শুটিং শুরু হয় ‘কন্যাদান’ সিনেমার। সেই সিনেমার শুটিং চলাকালে ফ্রেমবন্দী হন তারকারা। অভিনেতা আলমগীরকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। পাশে দাঁড়িয়ে সালমান শাহ ও লিমা দৃশ্য ধারণের আগে শেষ প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সিনেমাটির কিছু অংশের শুটিং হয় এফডিসিতে।নায়ক রাজ্জাক পরিচালিত ও অভিনীত জনপ্রিয় সিনেমার একটি ‘সন্তান যখন শত্রু’। সেই সিনেমায় শুটিংয়ের দৃশ্যের একটি মুহূর্তে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, নায়ক রাজ্জাক একটি দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন ছেলে বাপ্পারাজকে। পাশে দৃশ্য বোঝে নিচ্ছেন পূর্ণিমা, কাজল ও ফেরদৌস। সিনেমাটি শরৎচন্দ্রের ‘বৈকুণ্ঠের উইল’ উপন্যাস থেকে নেওয়া।চিত্রনায়ক জসীম মারা যান ১৯৯৮ সালে। সেই বছরই একটি সিনেমার মহরতে হাজির হয়েছিলেন এই অভিনেতা। সিনেমাটির নাম জানা যায় না। জসীমের পাশে প্রয়াত পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান ও অন্যরা। আশির দশক থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন বাংলা চলচ্চিত্রের দুই খল অভিনেতা রাজীব ও মিজু আহমেদ। দুজনই ছিলেন নিজস্ব জায়গায় জনপ্রিয়। একটি সিনেমার শুটিংয়ের ফাঁকে তাঁরা ফ্রেমবন্দী হন। ‘দাঙ্গা’, ‘ত্রাস’, ‘দেশদ্রোহী’সহ বেশ কিছু সিনেমায় তাদের একসঙ্গে দেখা গেছে।