জন্মদিনে সমুদ্রের তীরে আবেদনময়ী নেহার ১ ডজন ছবি

২০১০ সালে ইমরান হাশমিকে সঙ্গী করে ‘ক্রুক’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে খাতা খুলেছিলেন নেহা শর্মা। তবে এক দশকের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ক্যারিয়ার যেন ধরেও অধরা হয়ে গেল। বলিউডে ক্যারিয়ার গড়ার ব্যর্থতা নিয়েও ‘আবেদনময়ী’ হিসেবে ভারতে নামডাক আছে তাঁর। তাই কাজ কম হলেও তাঁকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সক্রিয় দেখা যায়। সাহসী রূপে নিজেকে উপস্থাপন করে গ্ল্যামারাস এই নায়িকা পরিচিতি পেয়েছেন। অভিনয় করেছেন বলিউডের পাশাপাশি দক্ষিণাঞ্চলের সিনেমাতেও। আজ ২১ নভেম্বর নেহা শর্মার জন্মদিন। জন্মদিনে দেখে নিই তাঁর এক ডজন ছবি
১৯৮৭ সালের এই দিনে নেহা শর্মা বিহারের ভাগলপুরে জন্মগ্রহণ করেন
ছবি: ইনস্টাগ্রাম
প্রস্তুতি নিয়েই বলিউডে পা রেখেছিলেন নেহা
পড়াশোনা করেছেন দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি থেকে
তারপর সুদূর ইংল্যান্ডের লন্ডনের পাইনঅ্যাপল ড্যান্স স্টুডিও থেকে শিখেছেন হিপহপ, সালসা আর জ্যাজ। ভারতীয় কথাকলির ওপর আগেই নিয়েছিলেন দীর্ঘদিনের প্রশিক্ষণ
বলিউডে ক্যারিয়ার গড়ার ব্যর্থতা নিয়েও ‘আবেদনময়ী’ হিসেবে ভারতে নামডাক আছে তাঁর
হটেস্ট ফিমেল ডেব্যু’ হিসেবে সে বছর সবার ওপরে ছিলেন তিনি। ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া ‘সেক্সিয়েস্ট উইম্যান ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর তালিকায় তিনি ছিলেন ৭ নম্বরে
তবু বলিউডের রাস্তায় হাঁটতে এসে হোঁচট খেয়ে পড়েছেন যাঁরা, তাঁদের কাতারেই পড়ে গেছেন নেহা
টাইমস অব ইন্ডিয়ার জরিপে ভারতের সবচেয়ে ‘কাঙ্ক্ষিত’ নারীর খাতায় নাম তুলেছেন বেশ কয়েকবার
টাইমস অব ইন্ডিয়ার জরিপে ভারতের সবচেয়ে ‘কাঙ্ক্ষিত’ নারীর খাতায় নাম তুলেছেন বেশ কয়েকবার
একের পর এক নিজের ছবি দিয়ে আলোচনায় থাকেন তিনি
নেহার বেশির ভাগ ছবিই সমুদ্রের পাড়ে তোলা। তুমুল ভাইরালও হয় সেসব ছবি
২০০৭ সালে পুরী জগন্নাথ পরিচালিত তেলেগু ভাষার অ্যাকশন চলচ্চিত্র ‘চিরুথা’ দিয়ে নেহার অভিনয়জীবন শুরু হয়েছিল