বলিউডের ‘দেশি গার্ল’ প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ফ্যাশন ট্রেন্ড প্রায়ই ঝড় তোলে সারা বিশ্বের ফ্যাশন আঙিনায়। কান থেকে অস্কারের লালগালিচায় তিনি রীতিমতো টক্কর দেন বিদেশি রূপসীদের। দিন দিন প্রিয়াঙ্কা যেন সারা বিশ্বের নজরে হয়ে উঠেছেন অন্যতম সেরা স্টাইল আইকন। প্রিয়াঙ্কা হাজার হাজার ফ্যাশনপ্রেমীর স্টাইল আইকন। তাঁর ফ্যাশন ট্রেন্ডকে অনেকে অনুসরণ করেন। এদিকে এই সাবেক বিশ্বসুন্দরী মজেছেন দুই বিদেশিনীর ফ্যাশনধারায়।
প্রিয়াঙ্কা দুই বিদেশিনী তারকাকে এ ক্ষেত্রে অনুসরণ করেন। তিনি নিজের মুখে এ কথা প্রকাশ করেছেন।
এক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিকে সাক্ষাৎকারের সময় এই বলিউড তারকা বলেন, ‘আমি সোফিয়া লরেনকে ভালোবাসি। আমি তাঁর আকর্ষণীয়, অতুলনীয়, টাইমলেস স্টাইলের ভক্ত। আমি রিয়ানাকেও দারুণ ভালোবাসি তাঁর উদ্ধত আর সাহসী পোশাকের কারণে। আমাকে সেই সব নারী অনুপ্রাণিত করেন, যাঁরা সাহসী আর ফ্যাশনের চিরাচরিত ধারাকে ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন। আমি তাঁদের দুজনের ভক্ত।’ প্রিয়াঙ্কা আরও বলেন, ‘আমি সেই নারীদের ভালোবাসি, যাঁরা নিজেদের ব্যক্তিত্বকে পোশাকের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারেন। আর তাঁরাই প্রকৃত ট্রেন্ডসেটার। তাঁরা তাঁদের দৃষ্টিকোণকে প্রকাশ করতে ভয় পান না।’
প্রিয়াঙ্কা এ সাক্ষাৎকারে ফ্যাশন ছাড়াও তাঁর আগামী প্রকল্প নিয়ে কথা বলেন। তিনি রুশো ব্রাদার্সের সিটাডেল-এর শুটিং শেষ করেছেন। এ প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘কোভিডের মধ্যে শুটিং করা সত্যি অনেক কঠিন কাজ ছিল। এই সময়ে পরিবার থেকে দূরে থাকা খুব মুশকিলের ছিল। তখন মনে হতো, কবে শুটিং শেষ করে নিজের পরিবারের কাছে ফিরব। এখন আমি আমার পরিবারকে সময় দিতে পারছি।’এক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিকে সাক্ষাৎকারের সময় এই বলিউড তারকা বলেন, ‘আমি সোফিয়া লরেনকে ভালোবাসি। আমি তাঁর আকর্ষণীয়, অতুলনীয়, টাইমলেস স্টাইলের ভক্ত। আমি রিয়ানাকেও দারুণ ভালোবাসি তাঁর উদ্ধত আর সাহসী পোশাকের কারণে। আমাকে সেই সব নারী অনুপ্রাণিত করেন, যাঁরা সাহসী আর ফ্যাশনের চিরাচরিত ধারাকে ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন। আমি তাঁদের দুজনের ভক্ত।’ প্রিয়াঙ্কা আরও বলেন, ‘আমি সেই নারীদের ভালোবাসি, যাঁরা নিজেদের ব্যক্তিত্বকে পোশাকের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারেন। আর তাঁরাই প্রকৃত ট্রেন্ডসেটার। তাঁরা তাঁদের দৃষ্টিকোণকে প্রকাশ করতে ভয় পান না।’
প্রিয়াঙ্কা এ সাক্ষাৎকারে ফ্যাশন ছাড়াও তাঁর আগামী প্রকল্প নিয়ে কথা বলেন। তিনি রুশো ব্রাদার্সের সিটাডেল-এর শুটিং শেষ করেছেন। এ প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘কোভিডের মধ্যে শুটিং করা সত্যি অনেক কঠিন কাজ ছিল। এই সময়ে পরিবার থেকে দূরে থাকা খুব মুশকিলের ছিল। তখন মনে হতো, কবে শুটিং শেষ করে নিজের পরিবারের কাছে ফিরব। এখন আমি আমার পরিবারকে সময় দিতে পারছি।’