লতা মঙ্গেশকরের ১০টি দুর্লভ ছবি

বিদায়, লতা মঙ্গেশকর। ১৯২৯ সালে ভারতের ইন্দোর থেকে শুরু হয়েছিল তাঁর জীবনযাত্রা। সে যাত্রা থেমে গেল ২০২২ সালে মুম্বাইয়ে। ৯২ বছরের এই যাত্রায় ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীতে রেখে গেলেন মহান অবদান। সাত দশক ধরে দর্শকের হৃদয় ছুঁয়েছিল তাঁর জাদুকরী কণ্ঠ। লতা মঙ্গেশকর নিজেই তাঁর ইনস্টাগ্রামে দিয়েছিলেন জীবনের নানা দুর্লভ ছবি। একঝলকে দেখে নেওয়া যাক সেগুলো।

হিন্দি সিনেমার কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর ২৫ হাজারের বেশি গান করেন ৭ দশক ধরে। লতার ১৩ বছর বয়সে তাঁর বাবা পণ্ডিত দীননাথ মঙ্গেশকর হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মঙ্গেশকর পরিবারের কাছের বন্ধু অভিনেতা ও পরিচালক বিনায়ক দামোদর লতার পরিবারের দায়িত্ব নেন। লতাকে সংগীতে ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করেন। ১৯৪৫ সালে লতা মঙ্গেশকর মুম্বাইতে ওস্তাদ আমান আলী খানের কাছে ধ্রুপদি শিখতে আসেন
বিনায়ক ১৯৪৮ সালে মারা যাওয়ার পর লতার দেখভাল করেন সংগীত পরিচালক গুলাম হায়দার। তিনি প্রথম লতাকে ১৯৪৮ সালে ‘মজবুর’ ছবিতে ব্রেক দেন। সে সময় ‘দিল মেরা তোড়া, মুঝে কাঁহি কা না ছোড়া’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। ১৯৫০ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত নানান ঘরানার গান করেন লতা
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর। নিজেই এই থ্রোব্যাক ছবি দিয়েছিলেন ইনস্টাগ্রামে
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর
বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ শচীন দেববর্মন, তাঁর ছেলে রাহুল দেববর্মনের সঙ্গে গানের একটি মুহূর্তে লতা মঙ্গেশকর। এই ছবি ইনস্টাগ্রামে দিয়ে লতা শচীন দেববর্মনকে পিতৃতুল্য বলে উল্লেখ করেন
শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী পণ্ডিত যশরাজের সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর
মিনা কুমারীর সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক ছিল লতা মঙ্গেশকরের। মিনার বাবা লতাকে মেয়ের মতো দেখতেন। নিজেই এই ছবি দিয়ে ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর
শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম প্রবাদপুরুষ বড়ে গোলাম আলীর আশীর্বাদ নিচ্ছেন লতা মঙ্গেশকর
দিলীপ কুমার ও লতা মঙ্গেশকর। দুজনই তখন তরুণ। এখন দুজনের কেউই নেই এই পৃথিবীতে
দুজনই সংগীতের রানি। লতা নিজেই তাঁর বোন আশা ভোসলেকে বড় গায়িকা হিসেবে উল্লেখ করেছেন