l চারবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন হানিফ সংকেত। ১৯৯৯, ২০০১, ২০০৩ ও ২০০৫। এটাই উপস্থাপক হিসেবে সর্বাধিকবার মঞ্চে ফেরা।
l ১৯৯৯ সালে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের প্রথম আয়োজনের উপস্থাপক ছিলেন সুবর্ণা মুস্তাফা ও আফজাল হোসেন।
l জুটি বেঁধে সবচেয়ে বেশিবার অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন চঞ্চল চৌধুরী-মোশাররফ করিম। ২০১০, ২০১১ ও ২০১৩ সালে তিনবার এ জুটি ফিরেছেন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মঞ্চে। ২০১১ সালে অবশ্য অভিনেত্রী তিশাও তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
l সর্বশেষ আয়োজনের উপস্থাপক ছিলেন জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ (২০১৪)। যদিও তাঁকে রাজি করাতে আয়োজকদের অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল!
l প্রয়াত মডেল তিন্নি ২০০১ সালের আয়োজনে উপস্থাপনা সহকারীর ভূমিকা পালন করেছিলেন।
l পরিবর্তনের বছর ছিল ২০০৭ ও ২০০৮। ২০০৭ সালে শেষবারের মতো দেওয়া হয় ‘সেরা মডেল (নারী ও পুরুষ)’ বিভাগে পুরস্কার। ‘সেরা মডেল (পুরুষ)’ হিসেবে শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন নোবেল। তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০১, ২০০৩ ও ২০০৪ সালে জেতেন পুরস্কার। অন্যদিকে ‘সেরা মডেল (নারী)’ হিসেবে এগিয়ে আছে মৌয়ের নাম। তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত টানা চারবার জিতেছেন সেরার পুরস্কার। ২০০৮ সালেও মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে লেগেছিল পরিবর্তনের হাওয়া। সে বছর শেষবারের মতো দেওয়া হয় ‘সেরা ব্যান্ড’ বিভাগে পুরস্কার।
l সেরা পরিচালক হিসেবে হুমায়ুন আহমেদের জনপ্রিয়তা অনেক। কিন্তু এর পরও তিনি মাত্র একবার এই পুরস্কার পান ২০১২ সালে, তাঁর সর্বশেষ চলচ্চিত্র ঘেটুপুত্র কমলার জন্য।
l প্রথম তিন বছর বাদ গেলেও ২০০২ সাল থেকে শুরু হয় আজীবন সম্মাননার ধারা। এ পর্যন্ত এই সম্মাননা পেয়েছেন সোহরাব হোসেন (২০০২), সুভাষ দত্ত (২০০৩), আব্দুল লতিফ (২০০৪), শাহ্ আব্দুল করিম (২০০৫), ফেরদৌসী মজুমদার (২০০৬), কলিম শরাফী (২০০৭), ফেরদৌসী রহমান (২০০৮), বেবী ইসলাম (২০০৯), সুধীন দাশ (২০১০), ফিরোজা বেগম (২০১১), মুস্তাফা মনোয়ার (২০১২), রামকানাই দাশ (২০১৩) ও রাজ্জাক (২০১৪)।
l ২০০৫ সাল পর্যন্ত দেওয়া হয় সেরা টিভি অনুষ্ঠান (বিনোদন) বিভাগে পুরস্কার। তবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এ বিভাগে বিজয়ী ছিল একটা অনুষ্ঠানই। যার নাম ‘ইত্যাদি’। ১৯৯৮ সাল থেকে শুরু করে টানা আটবার ‘ইত্যাদি’ পায় সেরা টিভি অনুষ্ঠানের পুরস্কার।