কবিতা পড়ি : নোলক
প্রিয় শিক্ষার্থী, এই শিখন-অভিজ্ঞতায় এমন কিছু কার্যক্রম পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা অনুশীলন করে তোমরা সাহিত্যের অন্যতম রূপ হিসেবে কবিতার সঙ্গে নিজের জীবন ও আশপাশের পরিবেশের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে পারবে, কবিতার বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করতে পারবে এবং নিজের কল্পনা ও অনুভূতি কাজে লাগিয়ে কবিতা লিখতে উৎসাহ পাবে।
কার্যক্রম:
পাঠ্যবইয়ের ‘নোলক’ কবিতা নীরবে ও সরবে পাঠ করবে।
‘নোলক’ কবিতার বিষয় ও মূলভাব নিয়ে আলোচনা করবে।
নিজের জীবন ও পরিপার্শ্বের সঙ্গে ‘নোলক’ কবিতার সম্পর্ক তৈরি করবে।
‘নোলক’ কবিতায় কী ধরনের আবেগ প্রকাশ পাচ্ছে, তা আলোচনা করবে।
কবিতার বৈশিষ্ট্য খুঁজে বের করবে।
নিজের কল্পনা ও অনুভূতি দিয়ে কবিতা লেখার চেষ্ট করবে।
কবিতার বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী নিজের লেখা কবিতা যাচাই করবে।
প্রিয় শিক্ষার্থী, প্রথমে তোমরা পাঠ্যবই থেকে ‘নোলক’ কবিতাটি নীরবে পাঠ করো ও পরে সরবে আবৃত্তি করো। আবৃত্তি করার সময় প্রমিত উচ্চারণের বিষয়টি খেয়াল রাখবে। প্রয়োজনে কোনো মাধ্যম থেকে স্বীকৃত আবৃত্তিকারের আবৃত্তি শুনে নিতে পার। কোনো শব্দের অর্থ বুঝতে সমস্যা হলে সেগুলো চিহ্নিত করে রাখবে। লেখাটিতে যেসব নতুন শব্দ খুঁজে পাবে, সেগুলো পাঠ্যবইয়ের ‘শব্দের অর্থ’ অংশ থেকে পড়ে নেবে। ‘শব্দের অর্থ’ অংশে প্রদত্ত শব্দের অর্থের বাইরে আরও কোনো শব্দের অর্থ জানতে তোমার শিক্ষক ও অভিধানের সাহায্য নিতে পারো।
জাহেদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা