৩১. ‘ফুরায়ে এসেছে তেল’—এ বাক্যে কী প্রকাশ পেয়েছে?
ক. ছেলের মৃত্যু আসন্ন
খ. বাতিল তেল ফুরানো
গ. রাত শেষ হয়ে গেছে
ঘ. এখনি সূর্য উঠবে তাই
৩২. ‘পল্লিজননী’ কবিতার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো—
i. একটি করুণ রসাত্মক কবিতা
ii. রুগ্ণ পুত্রের শিয়রে বসে রাত জাগা এক মায়ের মনঃকষ্ট
iii. অপত্যস্নেহের অনিবার্য আকর্ষণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩৩. বাঁশবনে বসে কোন পাখি ডাকে?
ক. কোকিল খ. কানাকুয়ো
গ. হুতুম ঘ. দোয়েল
৩৪. পল্লিজননী কবিতার মূলভাব কী?
ক. দারিদ্র্যের নির্মম রূপ
খ. অপত্যস্নেহের অনিবার্য আকর্ষণ
গ. পল্লি মায়ের ভালোবাসা
ঘ. মায়ের সরল বিশ্বাস
৩৫. ‘আড়ং’ শব্দের অর্থ কী?
ক. সমাবেশ খ. হাট
গ. স্থান ঘ. উৎসব
৩৬. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় নিবু নিবু দীপকে কার সাথে তুলনা করা হয়েছে?
ক. রুগ্ণ জেলের আয়ুর
খ. মায়ের ঘুমিয়ে পড়ার
গ. তেল কুড়িয়ে আসার
ঘ. আলো শেষ হওয়ার
৩৭. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় ছেলের ঘুম আসে না কেন?
ক. বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে যাওয়ার জন্য
খ. গোপন অভিযানে যাওয়ার জন্য
গ. পেটের ক্ষুধার কারণে
ঘ. রোগযন্ত্রণার কারণে
৩৮. রুগ্ণ ছেলেটির মুমূর্ষু অবস্থাকে কিসের সাথে তুলনা করা যায়?
ক. এঁদো ডোবা
খ. ছোট কুঁড়েঘর
গ. নিবু নিবু দীপ
ঘ. ঘোর ঘোর আন্ধার
৩৯. কোথা থেকে পচা পাতার ঘ্রাণ বের হচ্ছে?
ক. এঁদো ডোবা খ. এঁদো পুকুর
গ. পচা নর্দমা ঘ. মজা পুকুর
৪০. ছেলে কোনটার জন্য গভীর আগ্রহ ব্যক্ত করেছে?
ক. বিকেল খ. দুপুর
গ. সন্ধ্যা ঘ. সকাল
সঠিক উত্তর
পল্লিজননী: ৩১.ক ৩২.ঘ ৩৩.খ ৩৪.খ ৩৫.খ ৩৬.ক ৩৭.ঘ ৩৮.গ ৩৯.ক ৪০.ঘ
মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষক, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ, ঢাকা