দেখে নাও গানের বৈশিষ্ট্যগুলো:
১. গান কোনো একটি ভাব বা বিষয় নিয়ে রচিত হয়।
২. গান তাল দিয়ে পড়া যায়।
৩. গানের এক লাইনের সঙ্গে পরের লাইনের শেষ শব্দে মিল থাকে, তবে কোনো একটি লাইন গানের মধ্যে বারবার ফিরে আসে।
৪. গান মূলত গাওয়ার জন্য লেখা হয়।
৫. কথা, সুর ও গায়কির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় গান।
৬. গানের চারটি অংশ। যথা স্থায়ী, অন্তরা, সঞ্চারী ও আভোগ।
৭. গানের তিনটি সাধারণ সুর ভিন্ন ভিন্ন হয়। সেগুলো হলো—স্থায়ী, অন্তরা ও সঞ্চারী।
৮. গানের সুর ও তাল ঠিক রাখার জন্য নানা ধরনের বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
৯. গানের লেখককে বলা হয় গীতিকার। যিনি সুর দেন তাঁকে বলা হয় সুরকার। আর যিনি গেয়ে শোনান তিনি হলেন গায়ক।
গানের প্রকারভেদ:
গান প্রধানত দুই প্রকার।
যেমন: ১. শাস্ত্রীয় সংগীত ২. লঘু সংগীত বা দেশীয় সংগীত।
এসো এবার জেনে নিই প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন: মানুষের আবেগ প্রকাশের শুদ্ধতম মাধ্যম কোনটি?
উত্তর: মানুষের আবেগ প্রকাশের শুদ্ধতম মাধ্যম গান।
প্রশ্ন: গান প্রধানত কত প্রকার?
উত্তর: দুই প্রকার।
প্রশ্ন: লালনগীতি কী?
উত্তর: ফকির লালন শাহ রচিত গানগুলো হলো লালনগীতি।
জাহেদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা