প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ করি
নানা আমাকে দেখে খুব খুশি হলো (হলেন)। তবু তিনি বলল (বললেন), ‘তুই আবার আসতে গেলে (গেলি) কেন? ‘নানা আমাকে আদর করে তুই করে বলে (বলেন)। আমি ছোটবেলায় নানাকে তুমি করে বলতাম। এখন তাকে (তাঁকে) আপনি করে বলি। আমি নানার কথার উত্তরে বললাম, ‘নানাভাই, আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে (যাবেন)।’
খানিক বাদে একজন নার্স এসে নানাকে ওষুধ খাইয়ে গেল (গেলেন)। সে (তিনি) বললেন কাল নানাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেবে। সন্ধ্যার আগে আগে বড় মামা যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ালেন। তারপর বলল (বললেন), ‘চলো (চল)এবার যাই; কাল সকালে আবার আসিস।’ আমি বললাম, ‘চলো (চলুন), মামা।’
ভাষিক যোগাযোগ অভাষিক যোগাযোগ
মানুষ নানা প্রয়োজনে একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে। এই যোগাযোগ মূলত দুইভাবে হয়:
১. ভাষিক যোগাযোগ: শোনা, বলা, পড়া ও লেখা- এই চারটি প্রধান রূপের মাধ্যমে ভাষিক যোগাযোগ সংঘটিত হয়।
২. অভাষিক যোগাযোগ: ইশারা, অঙ্গভঙ্গি, হাতের স্পর্শ, সংকেত ইত্যাদির মাধ্যমে অভাষিক যোগাযোগ সংঘটিত হয়।
জাহিদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা