আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর বিস্তৃত কর্কটীয় শান্তবলয় অশ্ব অক্ষাংশ নামে পরিচিত। এ অঞ্চলে বায়ুর পার্শ্বপ্রবাহ না থাকায় প্রাচীনকালে পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ বা পূর্ব এলাকা থেকে উত্তর আমেরিকামুখী ঘোড়াবোঝাই জাহাজ এ অঞ্চলে এসে আটকা পড়ত। তখন খাদ্য ও পানীয় জলের অভাবে ঘোড়াগুলোকে সাগরবক্ষে নিক্ষেপ করে জাহাজ হালকা করা হতো।
বাগদা চিংড়িকে বলা হয় ‘ব্ল্যাক টাইগার’। বাগদা চিংড়ি দশপদবিশিষ্ট চিংড়ি গোত্রীয় প্রাণী। বাগদা চিংড়ি লবণাক্ত পানিতে হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৫০ মিলিয়ন ডলার আয় হয় বাগদা চিংড়ি রপ্তানি করে। পৃথিবীতে সাত ধরনের পরিবারের ৫৪০ প্রজাতির বাগদা চিংড়ি রয়েছে। সবচেয়ে বড় আকৃতির বাগদা চিংড়ি হচ্ছে পিনেয়াস মোনোডন। এরা স্বজাতিভোজী।
বিশেষ বিশেষ ঋতুতে যে বায়ু ভিন্ন ভিন্ন দিক থেকে প্রবাহিত হয়, তাকে মৌসুমি বায়ু বলে। অর্থাৎ ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুর দিক পরিবর্তিত হয়, তাকে মৌসুমি বায়ু বলে। যেসব দেশের ওপর দিয়ে এ বায়ু প্রবাহিত হয়, সেসব দেশের জলবায়ুকে মৌসুমি জলবায়ু বলে।
বিশ্বে প্রথম সমবায় আন্দোলনের সূচনা হয় পশ্চিম ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও জাপানে। তবে সমবায় সমিতি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অগ্রপথিক সংগঠন হচ্ছে ‘রচডেল সমবায় সমিতি’। সমিতিটি ১৮৪৪ সালে উত্তর ইংল্যান্ডের রচডেল নামক স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২৮ জন তাঁতশ্রমিকের ২৮ স্টার্লিং পাউন্ড পুঁজি নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা এ সমিতিকে বিশ্বের প্রথম সমবায় ব্যবসায় হিসেবে গণ্য করা হয়।