১. রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসে মা কী গুনছে?
ক. ঢ্যাঁপের মোয়া খ. মুক্তির দিন
গ. পাখির সংখ্যা ঘ. ছেলের আয়ু
২. রুগ্ণ পরিবেশে মায়ের মনে কী জেগে ওঠে?
ক. অসুস্থ সন্তানের মঙ্গল কামনা
খ. মনে নানা অশুভ কথা
গ. পুত্র হারানোর শঙ্কা
ঘ. গত আড়ঙের কথা
৩. পল্লিজননী চরিত্রে কোন বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে?
ক. বেদনা বোধ খ. অসহায়ত্ব
গ. উৎকণ্ঠা ঘ. অস্থিরতা
৪. নিচের কোন চিত্রটি সন্তানের অমঙ্গলের প্রতীক?
ক. নিবু নিবু দীপ খ. ঘোর–আন্ধার
গ. হুতুমের ডাক ঘ. ঝড়ের কাঁপন
৫. ‘মারে কত রাত আছে, কখন সকাল হবে।’—উক্তিটি রুগ্ণ ছেলেটির কী প্রকাশ পেয়েছে?
ক. যন্ত্রণা খ. আকাঙ্ক্ষা
গ. অস্থিরতা ঘ. শখ
৬. ‘ছোট কুঁড়েঘর, বেড়ার ফাঁকেতে আসিছে শীতের বায়ু।’ এই পঙ্ক্তি দ্বারা কী বোঝা যায়?
ক. শীতের তীব্রতা খ. কষ্টের মর্মকথা
গ. সামাজিক অবস্থা ঘ. বৈষয়িক অবস্থা
৭. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় কবি কী প্রত্যক্ষ করেছেন?
ক. মায়ের অপত্যস্নেহ খ. পারিবারিক জীবন
গ. সামাজিক জীবন ঘ. জাতীয় জীবন
৮. ‘এমনি করিয়া কেবা শুয়ে থাকে কবে’—কথাটি কে, কাকে বলেছিল?
ক. মা ছেলেকে খ. ছেলে মাকে
গ. বাবা ছেলেকে ঘ. ছেলে ভাইকে
৯. ছেলের রোগমুক্তির জন্য মা কয় জায়গায় মানত করেছেন?
ক. দুই খ. তিন
গ. চার ঘ. পাঁচ
১০. ‘ছেলেরে তাহার ভালো করে দাও কাঁদে জননীর প্রাণ।’—বাক্যটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. অনুরোধ খ. বিনয়
গ. আকুতি ঘ. আবেদন
সঠিক উত্তর
পল্লিজননী: ১.ঘ ২.গ ৩.খ ৪.গ ৫.গ ৬.ঘ ৭.ক ৮.খ ৯.ক ১০.গ
মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষক, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ, ঢাকা