পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
পাট একটি বর্ষাকালীন ফসল। এর জীবনকাল ১০০ থেকে ১২০ দিন পর্যন্ত।
বাংলাদেশে পাটকে ‘সোনালি আঁশ’ বলা হয়ে থাকে।
দুই ধরনের পাট বাংলাদেশে দেখা যায়: সাদা পাট (Corchorus capsularis) ও তোষা পাট (Corchorus olitorius)।
পাটের জিনোম–এর আবিষ্কারক ড. মাকসুদুল আলম।
বাংলাদেশে বর্তমানে পৃথিবীর মাত্র ২৪ শতাংশ পাট জন্মে। এত উৎকৃষ্ট পাট পৃথিবীর অন্য কোথাও উৎপন্ন হয় না।
পাটের উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়।
বর্তমানে পাট উৎপাদনে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল প্রথম, ফরিদপুর অঞ্চল দ্বিতীয়, যশোর অঞ্চল তৃতীয় এবং কুষ্টিয়া অঞ্চল চতুর্থ।
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৭.৫-৮.০ লাখ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয় যা থেকে প্রায় ৮০ লাখ বেল পাট আঁশ উৎপন্ন হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে বছরে উৎপাদিত পাট আঁশের শতকরা প্রায় ৫১ ভাগ পাট কলগুলোতে ব্যবহৃত হয়, প্রায় ৪৪ ভাগ কাঁচা পাট বিদেশে রপ্তানি হয় ও মাত্র ৫ ভাগ দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যবহারে কাজে লাগে।
২০১৯–২০ সালে বাংলাদেশ হতে প্রায় ১৩ কোটি মার্কিন ডলার মূলে৵র কাঁচা পাট এবং ৭৫ কোিট ২০ লাখ মাির্কন ডলার মূলে৵র পাটজাত পণ্য বিশ্ববাজারে রপ্তািন হয়েছে।