প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধু, তোমরা তোমাদের পাঠ্যবইয়ে দেওয়া চিঠিটি নিশ্চয়ই পড়েছ। এখন ওই চিঠি সম্পর্কে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
ক. এই চিঠির প্রেরক ও প্রাপক কে?
নমুনা উত্তর: এই চিঠির প্রেরক একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, তাঁর নাম ফেরদৌস কামাল উদ্দীন মাহমুদ। চিঠিটির প্রাপক হচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধার মা হাসিনা মাহমুদ।
খ. চিঠিটি বাংলাদেশের ইতিহাসের কোন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে লেখা?
নমুনা উত্তর: চিঠিটি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় লেখা হয়।
গ. প্রেরক কেন চিঠিটি লিখেছেন?
নমুনা উত্তর: প্রেরক তাঁর মাকে চিঠিতে যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি কেমন আছেন এবং যুদ্ধের পরিস্থিতি কেমন, তা জানিয়েছেন।
ঘ. একটি চিঠির কোন অংশে কী লিখতে হয়?
নমুনা উত্তর: চিঠির প্রধান অংশ চারটি। এগুলো হচ্ছে—
১. ঠিকানা ও তারিখ;
২. সম্ভাষণ;
৩. মূল বিষয়;
৪. লেখকের নাম বা স্বাক্ষর।
এ ছাড়া চিঠি খামের ভেতর দিতে হয় এবং খামের ওপর প্রেরক ও প্রাপকের নাম-ঠিকানা লিখতে হয়।
ঙ. চিঠি কেন লেখা হয়?
নমুনা উত্তর: যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে চিঠি। এর মাধ্যমে খবরাখবর জানানো হয়। সাধারণত মানুষ যখন দূরে অবস্থান করেন তখন পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হয়। চিঠি আদান–প্রদানের মাধ্যমে এই যোগাযোগ রক্ষা করা হয়।
জাহেদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা