সংক্ষেপে জেনে রাখি - সাব–অক্সাইড, অভিকর্ষ কেন্দ্র, সুপার অক্সাইড, মহাকর্ষীয় প্রাবল্য

সাব–অক্সাইড

যেসব অক্সাইডে অক্সিজেনের পরিমাণ স্বাভাবিক অক্সাইডের চেয়ে কম থাকে তাদের সাব অক্সাইড বলে। যেমনঃ লেড সাব অক্সাইড (Pb2O) ; টিন সাব অক্সাইড (Sn2O) ; জিংক সাব অক্সাইড (Zn2O) ইত্যাদি।

অভিকর্ষ কেন্দ্র

একটি বস্তুকে যেকোনোভাবেই রাখা হোক না কেন, বস্তুটির ওপর পৃথিবীর আকর্ষণ বল অর্থাৎ বস্তুর সমস্ত ওজন সব সময় একটি বিন্দুতে ক্রিয়া করবে। বস্তুস্থিত বলের ওই ক্রিয়া বিন্দুকে বস্তুর ভারকেন্দ্র বা অভিকর্ষ কেন্দ্র বলে।

সুপার অক্সাইড

যেসব অক্সাইডে পার-অক্সাইড বা পলি অক্সাইড অপেক্ষা অধিক পরিমাণে অক্সিজেন থাকে তাদের সুপার অক্সাইড বলে। যেমন: পটাসিয়াম সুপার অক্সাইড (KO2)।

মহাকর্ষীয় প্রাবল্য

মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে একক ভরের কোনো বস্তু স্থাপন করলে এর ওপর যে বল প্রযুক্ত হয়, তাকে ওই বিন্দুর মহাকর্ষীয় প্রাবল্য বলে। মহাকর্ষীয় প্রাবল্য একটি দিক রাশি। এর দিক হচ্ছে বৃহত্তর ভরের বস্তুর ভারকেন্দ্র অভিমুখী।