'স্থিতিশীল নগর অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও পুনরুদ্ধারে টেকসই নগরসমূহই চালিকাশক্তি'
আজ বিশ্ব বসতি দিবস। ১৯৮৬ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালন করা হয় বিশ্ব বসতি দিবস বা ওয়ার্ল্ড হ্যাবিট্যাট ডে।
১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবারকে বিশ্ব বসতি দিবস হিসেবে ঘোঘণা করে, তার পরের বছর থেকেই বিশ্বব্যপী পালন হয়ে আসছে দিবসটি। প্রতিবছরই ভিন্ন ভিন্ন প্রতিপাদ্য নিয়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বসতি দিবস। প্রথম বারের প্রতিপাদ্য ছিলো, 'বাসস্থান আমার অধিকার'। আর এবছরের প্রতিপাদ্য হলো, 'স্থিতিশীল নগর অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও পুনরুদ্ধারে টেকসই নগরসমূহই চালিকাশক্তি'।
চলুন আজ এই দিবসটি উপলক্ষে জেনে নেই বসতি সম্পর্কিত কিছু তথ্য:
বসতি : একটি নির্দিষ্ট স্থানে মানুষ একত্রিত হয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করাকে মানব বসতি বলে।
গ্রামীণ বসতি: যে বসতির সংখ্যাগরিষ্ঠ অধিবাসী জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রথম পর্যায়ের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বা কৃষির ওপর নির্ভরশীল তাকে গ্রামীণ বসতি বলে।
শহুরে বসতি: যে বসতি অঞ্চলে অধিকাংশ অধিবাসী প্রত্যক্ষ ভূমি ব্যবহার ছাড়া অন্যান্য অকৃষিকাজ পেশায় নিয়োজিত থাকে তাকে শহুরে বসতি বলে।
বাংলাদেশের কোন বসতিকে ‘শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভের জন্য কমপক্ষে ৫০০০ জনসংখ্যা ও প্রতি বর্গকিমিতে ১৫০০ জনের বসবাস থাকতে হবে।
পরিবেশের সঙ্গে মানুষের অভিযোজনের প্রথম পদক্ষেপ— বসতি
প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্র হলো—নগর
প্রাচীনকালে সবচেয়ে শক্তিশালী নগরী ছিল—রোম
নগরায়ন নতুন মাত্রা ও গতি পায়—শিল্পবিপ্লবের পর
বাংলাদেশের ‘প্রশাসনিক নগর’ ও ‘বাণিজ্যিক নগর’ বলা হয় যথাক্রমে—ঢাকা ও চট্টগ্রামকে
বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় শতকরা ৪০% বাস করে—শহরে
একজন মানুষের বিভিন্ন কাজের জন্য গড়ে দৈনিক পানি দরকার—৭ গ্যালন।