পরপর দুটি নিউরনের প্রথমটির অ্যাক্সন এবং পরেরটির ডেনড্রাইটের মধ্যে একটি স্নায়ুসন্ধি গঠিত হয়। এ স্নায়ুসন্ধিকে সিন্যাপস বলে। সিন্যাপসের মধ্য দিয়েই একটি নিউরন থেকে স্নায়ু উদ্দীপনা পরবর্তী নিউরনে প্রবাহিত হয়।
যেসব গ্যাস বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র সঠিকভাবে মেনে চলে না তাদের বাস্তব বা প্রকৃত গ্যাস বলে। যেমন হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন প্রভৃতি পরিচিত গ্যাসগুলোকে বাস্তব গ্যাস বলে। শুধুমাত্র উচ্চ তাপমাত্রায় এবং নিম্নচাপে বাস্তব গ্যাসগুলো প্রায় আদর্শ গ্যাসের মতো আচরণ করে। উপরের ছবিটি আমাদের চুলার গ্যাসের, যাতে মিথেনের ভাগ বেশি থাকে।
জড় ও শক্ত যে প্রাচীর দিয়ে উদ্ভিদকোষ পরিবেষ্টিত থাকে, তাকে কোষপ্রাচীর বলে। কোষপ্রাচীর প্রধানত সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, পেক্টোজ, লিগনিন, সুবেরিন প্রভৃতি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় উপাদানে গঠিত।
কোষস্থ নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত অনুলিপন ক্ষমতাসম্পন্ন যেসব সুতাকৃতির বংশগতীয় উপাদান, নিউটেশন, প্রকরণ প্রভৃতি কাজে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, তাকে ক্রোমোজোম বলে। একটি আদর্শ ক্রোমোজোম নিচের অংশ–স্যাটেলাইট, সেকেন্ডারি কুঞ্চন, সেন্ট্রোমিয়ার, ক্রোমোনেসা ও বাহু নিয়ে গঠিত।