শহিদ তিতুমীর
প্রশ্ন: নিচের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।
পরাধীন, ডনকুস্তি, অসিচালনা, দুর্গ, দাপটে, মুক্তিকামী
ক. তিতুমীরের যখন জন্ম, তখন আমাদের বাংলাদেশসহ পুরো ভারতবর্ষ ছিল ।
খ. ইংরেজ কর্মচারীরা ঘোড়া ছুটিয়ে চলত দারুণ ।
গ. তিনি লাঠিখেলা, তির ছোড়া আর শিখলেন।
ঘ. সেকালে গ্রামে গ্রামে আর শরীরচর্চার ব্যায়াম হতো।
ঙ. শহিদ হলেন অসংখ্য বীর সৈনিক।
চ. হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে তিনি তৈরি করলেন বাঁশের ।
উত্তর
ক. তিতুমীরের যখন জন্ম, তখন আমাদের বাংলাদেশসহ পুরো ভারতবর্ষ ছিল পরাধীন।
খ. ইংরেজ কর্মচারীরা ঘোড়া ছুটিয়ে চলত দারুণ দাপটে।
গ. তিনি লাঠিখেলা, তির ছোড়া আর অসিচালনা শিখলেন।
ঘ. সেকালে গ্রামে গ্রামে ডনকুস্তি আর শরীরচর্চার ব্যায়াম হতো।
ঙ. শহিদ হলেন অসংখ্য মুক্তিকামী বীর সৈনিক।
চ. হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে তিনি তৈরি করলেন বাঁশের দুর্গ।
প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।
প্রশ্ন: ‘তিতুমীর’ নামটি কেমন করে হলো? তাঁর প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: শিশুকালে তিতুমীর একবার কঠিন অসুখে পড়েন। রোগ সারানোর জন্য তাঁকে ভীষণ তেতো ওষুধ খেতে দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি বেশ খুশিতেই সেই তেতো ওষুধ খেতেন। তখন সবাই অবাক হয়ে তাঁর নাম রাখেন তেতো। তেতো থেকে তিতু। তার সঙ্গে মীর লাগিয়ে হলো তিতুমীর। তাঁর প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী।
প্রশ্ন: এ দেশকে ইংরেজদের হাত থেকে মুক্ত করার চিন্তা কেন তাঁর মনে এল?
উত্তর: তখন ভারতবর্ষ ছিল ইংরেজদের অধীন। তারা স্থানীয় লোকদের ওপর ভীষণ অত্যাচার চালাত। ইংরেজ কর্মচারীরা ঘোড়া ছুটিয়ে চলত দারুণ দাপটে। এসব দেখে ইংরেজদের হাত থেকে এ দেশকে মুক্ত করার চিন্তা এল তিতুমীরের মনে।
খন্দকার আতিক, িশক্ষক, উইল্স লিট্ল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা