৫। প্রশ্ন: অচেনা লোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে না এলে কী হতো?
উত্তর: অচেনা লোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে না এলে হয়তো রাজা আর কখনো সুস্থ হয়ে উঠত না। রানি কাঞ্চনমালাকেও সারা জীবন দাসী হয়ে থাকতে হতো। অচেনা লোকটির মন্ত্রবলে রাজার শরীরের সব সুচ নকল রানির চোখেমুখে বিঁধে যায়। রাজা সুস্থ হয়ে ওঠেন। কাঞ্চনমালার দুঃখের দিনও শেষ হয়।
৬। প্রশ্ন: তুমি কি মনে করো অচেনা লোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষা পেল?
উত্তর: অচেনা লোকটির মন্ত্রবলে রাজার শরীরের সব সুচ নকল রানির চোখেমুখে বিঁধে যায়। লোকটা যদি রাজার প্রাণ রক্ষায় এগিয়ে না আসত, তাহলে রাজা হয়তো শেষ পর্যন্ত মারা যেত। আমি মনে করি, অচেনা লোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষা পেয়েছে।
খন্দকার আতিক, শিক্ষক, উইল্স লিট্ল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা