বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে অন্যতম মাধ্যম হলো বৃত্তি বা স্কলারশিপ। স্কলারশিপে টিউশন ফি, আবাসন ভাতা, যাতায়াত ভাতা, বিমানটিকিট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে। তেমনই একটি সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। প্রধানমন্ত্রীর গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা সহায়তা তহবিল থেকে ২০২৪ সালের পিএইচডি বৃত্তি প্রদান করা হবে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান থেকে নীতিমালায় উল্লিখিত বিষয়গুলোয় পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত আহ্বান করেছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
*অর্থনীতি/সামাজিক বিজ্ঞান;
*জীববিজ্ঞান;
*ফার্মেসি, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও কমিউনিটি মেডিসিন;
*ভৌত বিজ্ঞান;
*প্রকৌশল ও কম্পিউটারবিজ্ঞান;
*তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি;
*খাদ্য, কৃষি ও সমুদ্রবিজ্ঞান;
*কলা/মানবিক;
*বাণিজ্য;
*আইন;
*জলবায়ু ও পরিবেশবিজ্ঞান এবং
*মহাকাশবিজ্ঞান।
*আবেদনকারীর শিক্ষার সব স্তরে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি/ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৫ (৪ এর মধ্য) থাকতে হবে;
* ২০২৪ সাল থেকে শুরু হয়েছে এমন কোর্সে ভর্তি হয়েছেন বা ভর্তির নিশ্চয়তা পেয়েছেন এমন পিএইচডি কোর্সের গবেষকেরাই কেবল বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন;
*আবেদনকারীর বয়স অনূর্ধ্ব ৪৫ বছর হতে হবে।
*বিশেষ ক্ষেত্রে গবেষণার মেয়াদ সর্বোচ্চ ০৪ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলেও বৃত্তির মেয়াদ ০৩ বছরেই সীমাবদ্ধ থাকবে। তত্ত্বাবধায়ককে গবেষণাকার্য সমাপ্তির পর এককালীন সম্মানী প্রদান করা হবে। একাধিক তত্ত্বাবধায়কের ক্ষেত্রে এককালীন সম্মানী ভাতা ৬০: ৪০ হারে ভাগ করে প্রদান করা হবে।
* প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে নীতিমালা এবং আবেদনপত্রের ফরম ডাউনলোড করা যাবে।
*বৃত্তির প্রথম বছরে প্রতি মাসে ৩৫ হাজার (পঁয়ত্রিশ হাজার) টাকা;
*বৃত্তির ২য় বছরে প্রতি মাসে ৪০ হাজার (চল্লিশ হাজার) টাকা;
*বৃত্তির তৃতীয় বছরে প্রতি মাসে ৪৫ হাজার (পঁয়তাল্লিশ হাজার) টাকা।
তবে শর্ত থাকে যে ৩য় বছরের বৃত্তির হার ৫০ শতাংশ অর্থ থিসিস জমার পর প্রদান করা হবে।
আবেদনকারীকে সম্প্রতি তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র ও মার্কশিটগুলোর সত্যায়িত কপিসহ আবেদনপত্র রেজিস্ট্রিকৃত ডাকযোগে ৩১/৩/২০২৪ তারিখের মধ্যে পাঠাতে হবে। খামের ওপর অবশ্যই ‘প্রধানমন্ত্রীর গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা সহায়তা তহবিল পিএইচডি বৃত্তি আবেদন’ লিখতে হবে। আবেদন জমা
ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন–৩), কক্ষ নং–২০৬, প্রশাসনিক ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।