এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং আয়োজিত ‘প্রি ডিপার্চার সেশন-২০২৪’ শীর্ষক সেমিনারে উপস্থিত আলোচকেরা। ১৪ জুলাই ২০২৪, গুলশানের ক্রাউন প্লাজায়
এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং আয়োজিত ‘প্রি ডিপার্চার সেশন-২০২৪’ শীর্ষক সেমিনারে উপস্থিত আলোচকেরা। ১৪ জুলাই ২০২৪, গুলশানের ক্রাউন প্লাজায়

বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণে এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং আছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে

এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং, যা এমপাওয়ার নামেও পরিচিত, একটি শীর্ষস্থানীয় আন্তর্জাতিক স্টুডেন্ট লোনদাতা প্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণে এমপাওয়ার পাশে আছে সব সময়। যেকোনো ধরনের কো–সাইনার ও জামানত ছাড়াই প্রায় এক লাখ মার্কিন ডলার লোন নিতে পারবেন একজন শিক্ষার্থী। এখন পর্যন্ত এমপাওয়ার চার শর বেশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে স্টুডেন্ট লোন ও স্কলারশিপ দিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী সেশনে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় যাচ্ছেন। তাঁদের এই স্বপ্ন পূরণের যাত্রায় এমপাওয়ার পাশে থাকতে পেরে আনন্দিত। আর এই আনন্দ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এমপাওয়ার ১৪ জুলাই গুলশানের ক্রাউন প্লাজায় ‘প্রি ডিপার্চার সেশন-২০২৪’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করেছিল।

সেমিনারে শিক্ষার্থীরা এমপাওয়ারের সঙ্গে তাঁদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। ভিসা আবেদনে সহযোগিতা থেকে শুরু করে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট ও ফাইন্যান্সিয়াল যে সাহায্য পেয়েছেন, তা নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা বলেন। পরবর্তী সেশনে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তর করতে যাচ্ছেন আফিয়া ফাহমিদা রহমান। তিনি বলেন, তাঁর স্বপ্নের ইউনিভার্সিটির অফার লেটার পাওয়া সত্ত্বেও ফান্ডিং নিয়ে যখন দুশ্চিন্তায় ছিলেন, তখন এমপাওয়ার সম্পর্কে জানতে পারেন। আফিয়া এমপাওয়ারের স্টুডেন্ট লোনের জন্য আবেদন করেন এবং তাঁর লোন অনুমোদন হয়। এমপাওয়ারের সাপোর্ট লেটার তার ও-২০ পাওয়ার পথ সহজ করে দেয়। এমপাওয়ার শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট লোন দেওয়া পর্যন্তই সীমাবদ্ধ নয়। এমপাওয়ারের পাথ টু সাকসেস প্রোগ্রামের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী ফ্রি ফান্ডিং ডকুমেন্টস, ভিসা আবেদনে সাহায্য ও ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সাপোর্ট পেয়ে থাকেন। উল্লেখ্য, এমপাওয়ার থেকে স্টুডেন্ট লোন নিয়ে শিক্ষার্থীরা সফলভাবে ভিসা পেয়েছেন, যার গড় দক্ষিণ এশিয়ায় মার্কিন ভিসা অনুমোদনের হারের চেয়ে ৫০ শতাংশ বেশি। (সূত্র: যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর) এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিংয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডানকান মোস বলেন, ‘আমরা অনেক আনন্দিত বাংলাদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য সাহায্য করতে পেরে। এমপাওয়ারের উদ্দেশ্য শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য লোন দেওয়া নয়, আমাদের পাথ টু সাকসেস প্রোগ্রামের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে তার একাডেমিক ও প্রফেশনাল—দুই জায়গাতেই সাহায্য করা আমাদের লক্ষ্য।’

আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করতে পারেন: www.mpowerfinancing.com- এই লিংকে।