শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পক্ষ থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে
শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পক্ষ থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে

এইচএসসির কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি

শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পক্ষ থেকে ভৈরবের বাঁশগাড়িতে ‘ডা. ইকবাল এডুকেশন ওয়ার্ল্ডে’ ২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। ১২ ডিসেম্বরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রিমিয়ার ফাউন্ডেশন ও প্রিমিয়ার ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এইচ বি এম ইকবাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মঈন ইকবাল, শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এম ইমরান ইকবাল, জামাল জি আহমেদ, ইয়াশনা পুজা ইকবাল, এইচ বি এম লুৎফুর রহমান ও শোয়েভ রহমান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন এইচ বি এম জাহিদুর রহমান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নওশের আলী, শাহেদ সেকান্দার, শামসুদ্দিন চৌধুরী, তৌহিদুল আলম খান, রয়্যাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকার উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবুল কাশেম মজুমদার এবং এ এফ এম মফিজুল ইসলাম।

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এইচ বি এম ইকবাল বলেন, ‘সংবর্ধনার মাধ্যমে অনুপ্রেরণা নিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে দেশের কল্যাণে সবাইকে কাজ করতে হবে। দেশসেরা হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করতে হবে। তোমরাই ভবিষ্যতে বাঁশগাড়িকে দেশের মধ্যে পরিচিত করে তুলবে। সার্টিফিকেট অর্জন করাই প্রকৃত শিক্ষা নয়। আমাদের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে।’

এ ছাড়া অন্য বক্তারা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই। গ্রামীণ এলাকার মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী করে তুলতে এ রকম আয়োজন নিয়মিত হওয়া দরকার। বিকেলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা আয়োজিত হয়। বিজ্ঞপ্তি